চাঁদে বাবা দেওয়ানবাগী
আশেকে রাসুল এস এ সুলতান
সৃষ্টির আদিতে প্রভু, বসিয়া কুরসি পরে
সমস্ত আত্মাসমূহে পরম প্রভু প্রশ্ন করে
“আমি কী তোমাদের প্রভু নহি?” প্রভু জিজ্ঞাসিল সবায় যবে,
সমস্বরে হ্যাঁ বলিয়া উত্তর দিল তখন উপস্থিত আত্মা সবে ।
প্রভু বলিলেন সকলের তরে জীবিতাবস্থায় তাঁহার পরিচয় লাভ অত্যাবশ্যক করিতে একান্ত বিশ্বাস ভরে ।
দয়ালু প্রভু ভোলেন না তাদের কভু
যুগে যুগে তাদের সাথে যোগাযোগের তরে,
মহামানবরূপে স্বয়ং আপনি যান ভবমাঝারে।
মহামানবের অনুসরণে যারা পায় জীবিতকালে পরম প্রভুর পরিচয়
মৃত্যুকালে থাকে না তার কোনোরকম ভয়।
কিন্তু যে জন প্রভুকে না চিনে মহামানবকে করে অস্বীকার
মৃত্যুকালে সে অভাগা হয় নেইকো তার নিস্তার।
মোহাম্মদ (সা.) রূপে অভাগা মানবেরে উদ্ধারের তরে রাসুলের আগমন
হযরত আলী (কা.) রূপে করেছেন তিনি রাসুলে খোদার দিনের সংরক্ষণ।
মানব ইতিহাসে আজ এমন সুসময় বিরাজমান
হাদিদের ইমাম রূপে চন্দ্র মাঝে স্বয়ং প্রভু বর্তমান।
সাক্ষ্য দিচ্ছে আল কুরআন, আল হাদিস আর শেরে খোদার বাণী,
চন্দ্র মাঝে বিশ্বাসীরা দেখে আল্লাহর চেহারা মোবারক খানি।
দেখিয়া তারা চিনিতে পারে সত্যায়ন হয় কুরআনের বাণী
চিনিয়া তারা করে চুম্বন
যুগের ইমাম বাবা দেওয়ানবাগীর চরণ দুখানি।
ওগো জগতবাসী চিনিয়া নাও চন্দ্র মাঝে প্রভুরূপে কে আছে জগতে বর্তমান,
চিনিতে পারিলে ভয় নাই কোনো নিশ্চয়ই হবে পরিত্রাণ।
মিলাইয়া নাও বাবা দেওয়ানবাগীর চেহারা মোবারক পূর্ণ চন্দ্র মাঝেতে,
সেথায় বসিয়া পরম প্রভু তোমারে কি অপরূপ মায়ায় তাকিয়ে খুঁজিছে।