জীবনচরিত – সাধক কবি হাফিজ (রহ.)
৩য় পর্ব
সাধক কবি শামসুদ্দীন মুহাম্মদ হাফিজ সিরাজী (রহ.)-এর কবিতা, গজল ও রুবাইয়াতের ছত্রে ছত্রে পবিত্র কুরআনের প্রভাব প্রতিফলিত হয়েছে। তিনি ছিলেন আধ্যাত্মিক সাধক পুরুষ। তাঁর মধ্যে ঐশী প্রেমের যে অস্তিত্ব অনুভব করেছেন, সেটাকে তিনি মহান আল্লাহ্র বিশেষ নেয়ামত হিসাবেই বিবেচনা করেছেন। মহান আল্লাহ্র প্রতি শ্রদ্ধা, ভালোবাসা ছাড়া কোনো ভালোবাসাই পূর্ণতা পায় না, আর এ কথা তিনি বলেছেন বিভিন্ন আঙ্গিকে বিভিন্নভাবে। আমাদের প্রিয় সাধক কবি কাজী নজরুল ইসলাম কবি হাফিজ পাঠে মুগ্ধ ও তাঁর দ্বারা প্রভাবান্বিত হয়েছিলেন। তিনি সরাসরি ফারসি ভাষা থেকে কবি হাফিজ (রহ.)-এর কবিতা বাংলায় অনুবাদ করেছিলেন। কাজী নজরুল ইসলাম হাফিজের কাব্য অনুবাদে মুনশিয়ানার ছাপ রেখেছেন এবং এ অনুবাদ কর্ম সর্বমহলে প্রশংসিতও হয়েছে। তিনি হাফিজের প্রায় ৩০-৩৫টি গজল অনুবাদ করেছিলেন।
কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর কবি হাফিজ (রহ.)-এর দ্বারা কতটুকু প্রভাবান্বিত হয়েছিলেন এই বিষয়টি আমি এই পর্বে আলোকপাত করতে চেষ্টা করব। কলকাতার জোড়াসাকোঁর বিখ্যাত ঠাকুর পরিবারের সাংস্কৃতিক বিকাশে পারস্যের কবি সাহিত্যিকদের অসম্ভব প্রভাব লক্ষ্য করা গেছে। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের পিতা দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুরের ফারসি ভাষার ওপর অগাধ দখল ছিল। সুলতানি আমল থেকে শুরু করে ইংরেজদের এ উপমহাদেশে ক্ষমতা গ্রহণের পরও দীর্ঘদিন ফারসি ছিল এ অঞ্চলের দাপ্তরিক ভাষা। সেজন্য শিক্ষিত ব্যক্তি প্রায় সবাই কমবেশি ফারসি ভাষা জানতেন। দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুর কবি হাফিজের এমন সমঝদার ছিলেন যে, প্রতিদিন সূর্য উঠার সময় সূর্যের দিকে মুখ করে কবি হাফিজ (রহ.)-এর কবিতা আওড়াতেন। অনেকেই বলে থাকেন তার হাফিজ মুগ্ধতা ছিল তার উপনিষদ সাধনার মতো সত্য। তাই রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের পারস্য ভ্রমণে বাদ যায়নি সেসব কবিদের সমাধি পরিদর্শন। হাফিজ (রহ.)-এর সমাধিতে এসে কবিগুরু বলছেন- “আমার পিতা ছিলেন হাফিজের অনুরাগী ভক্ত, তার মুখ থেকে হাফিজের কবিতার আবৃত্তি ও তার অনুবাদ অনেক শুনেছি। সেসব কবিতার মাধুর্য দিয়েই পারস্যের হৃদয় আমাদের হৃদয়ে প্রবেশ করেছিল। আমি সেসব কবিদের উদ্দেশে আমার সকৃতজ্ঞ অভিবাদন অর্পণ করতে চাই। যাদের কাব্য সুধা জীবন্তকাল পর্যন্ত আমার পিতাকে এত সান্ত¡না, এত আনন্দ দিয়েছে।”১
কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের নোবেল বিজয়ের মধ্য দিয়ে বাংলা সাহিত্য বিশ্ব সাহিত্যাঙ্গনে লাভ করেছে বিশেষ পরিচিতি। সাহিত্যের বিভিন্ন শাখায় অনন্য অবদান রেখে বাংলা সাহিত্যকে সমৃদ্ধ করেছেন তিনি। গড়ে তুলেছেন গল্প, কবিতা ও সংগীতের বিশাল রচনাসম্ভার। এ রচনাসম্ভার তৈরির পাশাপাশি পারস্যের যুগশ্রেষ্ঠ কবিদের কাব্যের সাথে বিশেষভাবে পরিচিত ছিলেন রবীন্দ্রনাথ। মধ্যযুগে বাংলা সাহিত্যের বিরাট অংশ জুড়ে রয়েছে ফারসি সাহিত্যের প্রভাব। জোড়াসাঁকোর ঠাকুর পরিবারে পারস্যের সুফি কবিদের কাব্য বিশেষ করে ফেরদৌসীর ‘শাহ্নমেহ’, জালালুদ্দিন রুমির ‘মাসনাভীয়ে মা-নাভী’ ও মহাকবি হাফিজের ‘দীওয়ানে হাফিজ’ পাঠ করা হতো। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের পিতামহ দ্বারকানাথ ঠাকুর ফারসি ভাষা জানতেন। তাঁর পিতা মহর্ষি দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুরের মহাকবি হাফিজের ‘দীওয়ানে হাফিজ’ মুখস্থ ছিল। এজন্য শৈশবকাল থেকেই রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর কবি হাফিজ (রহ.)-এর কাব্য সাহিত্যের সাথে বিশেষভাবে পরিচিত ছিলেন। জীবনের শেষ বয়সে কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর পারস্য ভ্রমণ করেছিলেন। পারস্যের মহাকবি হাফিজের সমাধিকে পিতার তীর্থস্থান বলে সম্মান ও মর্যাদা প্রদান করেছেন তিনি।২
কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের পিতা পারস্যের মহাকবি খাজা শামসুদ্দীন মুহাম্মদ হাফিজ (রহ.)-এর ভক্ত ছিলেন। তাই তিনি স্বীয় পুত্রের নাম রাখেন হাফিজের নামের সাথে মিল রেখে রবীন্দ্রনাথ। আরবি ‘শামস্’ শব্দের অর্থ সূর্য বা রবি। কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের পিতা কবি হাফিজ (রহ.)-এর কবিতার অনুরক্ত বা ভক্ত ছিলেন। তার হাফিজের সমগ্র কাব্য মুখস্থ ছিল এজন্য তাকে হাফিজে হাফিজ বলা হতো। প্রফেসর ড. মুহাম্মদ আবদুল্লাহ বাংলাদেশে ফারসি সাহিত্য গ্রন্থে উল্লেখ করেন যে, “কবি হাফিজের অজস্র শে’র রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের পিতা দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুরের (১৮১৭-১৯০৫) কণ্ঠস্থ ছিল। তাই তাঁকে ‘হাফিজে হাফিজ’ বলা হতো।৩
কাজী আবদুল ওদুদ-এর ভাষায়- “রবীন্দ্রনাথের পিতামহ দ্বারকানাথ ঠাকুর বহুগুণে ভূষিত ছিলেন। মার্তৃভাষা ভিন্ন ফারসি, আরবি, ইংরেজি ও সংস্কৃত জানতেন।”৪ তার সুযোগ্য সন্তান মরমীয়া সাধনার প্রতি আসক্ত ছিলেন। যুক্তিবাদ এই পরিবারের মেরুদণ্ডস্বরূপ ছিল। দেবেন্দ্রনাথ চন্দ্রালোকিত রজনিতে হাফিজের গজল পাঠে রসোন্মত্যয় নৃত্যে বিভোর হইতেন। তিনি হিমালয়ের বক্ষে নির্জন সাধন পন্থা অবলম্বন করতেন।”৫ পারিবারিক ঐতিহ্যেই হোক বা জ্ঞান অন্বেষণের জন্যই হোক ফারসির প্রতি রবীন্দ্রনাথের অকৃত্রিম ভালোবাসা ছিল তা তার নিম্নোক্ত উক্তি থেকেই প্রতীয়মান হয়। এ প্রসঙ্গে তিনি বলেন- “একদিন দূর থেকে পারস্যের পরিচয় আমার কাছে পৌঁছেছিল। তখন আমি বালক। সে পারস্যের ভাবরসের পারস্য, তার ভাষা যদিও পারসিক, তার বাণী সকল মানুষের।”৬ কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর পারস্য সফর করেছিলেন পারস্য রাজার নিমন্ত্রণে। ১৯৩২ সালের ১১ই এপ্রিল সত্তর বছর বয়সে কবির দেশ ফুলের দেশ বের হয়ে পড়লেন পারস্য পানে। ১৭ই এপ্রিল কবি ইরানের হাফিজ (রহ.) ও শেখ সাদি (রহ.)-এর জন্মভূমি শিরাজ নগরে এসে উপস্থিত হন।
১৭ই এপ্রিল কবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর পারস্যের মানবতার কবি শেষ সাদি (রহ.)-এর সমাধিতে যান। সমাধি প্রাঙ্গনে অভ্যর্থনা সভায় কবি বলেন- “আপনাদের পূর্বতন সুফিসাধক কবি ও রূপকার যাঁরা আমি তাঁদেরই আপন, এসেছি আধুনিক কালের ভাষায়ে; নিয়ে তাই আমাকে স্বীকার করা আপনাদের পক্ষে কঠিন হবে না। কিন্তু নতুন কালের যা দান তাকেও আমি অবজ্ঞা করি নে।”৭ এরপর তিনি মহাকবি হাফিজের সমাধিতে এসে বললেন- “হাফিজের সমাধি দেখতে বেরুলুম, পিতার তীর্থ স্থানে আমার মানস-অর্ঘ নিবেদন করতে। আমার পিতা ছিলেন হাফিজের অনুরাগী ভক্ত। তার মুখ থেকে হাফিজের কবিতার আবৃত্তি ও তার অনুবাদ অনেক শুনেছি। সেই কবিতার মাধুর্য দিয়ে পারস্যের হৃদয় আমাদের হৃদয়ে প্রবেশ করেছিল।”৮
পারস্য সফরকালে তিনি পারস্য রাজার সাথে সাক্ষাৎ উপলক্ষ্যে উদাহরণস্বরূপ নিজের কতগুলো বই রেশমের আবরণে প্রস্তুত করে সেই সঙ্গে নিজের রচিত একটি কবিতা উপহার দিলেন-
“আমার হৃদয়ে অতীতস্মৃতির
সোনার প্রদীপ এ যে
মরিচা- ধরানো কালের পরশ
বাঁচায়ে রেখেছি মেজে।
তোমরা জ্বেলেছ, নতুন কালের
উদার প্রাণের আলো-
এসেছি, হে ভাই, আমার প্রদীপে
তোমার শিখাটি জ্বালো।৯
পারস্যের রাজা ও আমন্ত্রিত কবিদের উদ্দেশে কবিগুরু বললেন- “আমি তাদের উদ্দেশে আমার সকৃতজ্ঞ অভিবাদন অর্পন করতে চাই যাদের কাব্যসুধা জীবন্তকাল পর্যন্ত আমার পিতাকে এত সান্ত্বনা এত আনন্দ দিয়েছে। কবির আপন ভাষায় যদি দিতে পারতুম তবেই আমার যোগ্য হতো। যে ভাষা অগত্যা ব্যবহার করছি আমার ভারতী সে ভাষায় সম্পূর্ণ সায় দেয় না। তাই আমি এখানে যেন মিউজিয়ামে সাজানো পাখি-তরজমার আড়ষ্টতায় আমার পাখা বন্ধ- সে পাখা বিস্তার করে মন উড়তে পারে না, সে পাখার সজীব প্রাণের বর্ণচ্ছটায় নৃত্য নেই। তা হোক, মৌনের মধ্যে যে বাণী অনুচ্চারিত, বন্দনায় তারও ব্যবহার হয়ে থাকে। সেই আন্তরিক বাণীর দ্বারাই পারস্যের অমর কবিদের আমি আজ অভিবাদন করি; সেই সঙ্গে পারস্যের অমর আত্মাকেও আমার নমস্কার, যে আত্মা ইতিহাসের উত্থানপতনের মধ্যে দিয়ে বিচিত্র সৌন্দর্যে শৌর্যে কল্যাণে ভাবীকালের দূরদিগন্তব্যাপী ক্ষেত্রে নিজেকে গৌরবান্বিত করবে।”১০
ঐতিহাসিক সূত্র থেকে জানা যায় যে, ইরানের আদি অধিবাসীরা ছিল আর্য বংশো™ভূত। “ইরানী ও ভারতীয় একই আর্যগোষ্ঠীর দুই শাখা। দুই জাতির ইতিহাসেই অনেকখানি মিল দেখতে পাওয়া যায়।”১১
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ঘরে পারিবারিকভাবেই পারস্যের মরমীবাদ চর্চা হতো। তাঁর পিতৃদেব মহর্ষি দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুর সম্পর্কে বলেছেন; বৈষ্ণব ধর্মমত ও পদাবলি তাঁর হৃদয়কে অধিকার করে নাই এবং তাঁর পিতা সম্পর্কে বলেন- “আমি জানি যে, হাফিজের ধর্মীয় দর্শন ও কবিতা আমার পিতার হৃদয়কে যতখানি অভিভূত করত, বৈষ্ণব দর্শন ও সঙ্গীত ততখানি করতে পারত না। হাফিজ ছিলেন তাঁর ঐশ্বরিক আনন্দ। তিনি নিজে কবিতা লিখতেন না। হাফিজের কবিতাই তার সৃষ্টির আকাক্সক্ষাকে পূরণ করতো। উপনিষদ তার ক্ষুধা নিবৃত করত এবং হাফিজ তার তৃষ্ণা মিটাইতো।”১২ পিতার উপযুক্ত পুত্র রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর যেন পিতার উত্তরাধিকার সূত্রে পারস্যের মরমিবাদ তার কবিতায় প্রকাশ করছিলেন। “মানুষের মরমি চিন্তা আজন্মকালের। রবীন্দ্রনাথ তার একটি শিশুতোষ কবিতায় বলেন:
খোকা মাকে সুধায় ডেকে
এলাম আমি কোথা থেকে
কোনখানে তুই কুড়িয়ে পেলি আমাকে?
জীবন প্রভাতে খোকার মনে উদিত এ প্রশ্ন আমাদেরও। আমি কোথা থেকে কীভাবে এলাম, আর ফিরেই বা যাব কোথায়? মানুষের মনের এ প্রশ্নই বিশ্বব্যাপী মরমি চিন্তার প্রকাশ।”১৩
কবিগুরুর ইরান সফর কোনো সাধারণ সফর ছিল না। এ সফর ছিল কবির জীবনের এক মহাক্লান্তিকাল। যখন তিনি ইরান সফর করেন তখন ভারত ছিল ব্রিটিশদের আধিপত্যের বেষ্টনীতে আবদ্ধ। ভারত স্বাধীন হবে কি হবে না সে তথ্য জানার একমাত্র উপায় ছিল মহাকবি হাফিজ (রহ.)-এর আধ্যাত্মিক দর্শন। কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর মহাকবি হাফিজের কবরের পাশে উপস্থিত হয়ে তিনিও দিওয়ানে হাফিজ থেকে ‘ফাল’ গ্রহণ করেন। ফাল গ্রহণকে বাংলায় বলতে হবে ‘ভাগ্য গণনা’। ভারত স্বাধীন হবে কি হবে না, সে তথ্য জানতে চেয়েছিলেন দিওয়ানে হাফিজের মাধ্যমে। জবাবে হ্যাঁ সূচক ইঙ্গিত পেয়েছিলেন। দিওয়ানে হাফিজ খোলার পরই কবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের সামনে দিওয়ানের এ দু’টি চরণ ভেসে ওঠে। হাফিজ বলেন-
দুঃখ করো না হারানো য়ুসুফ
ক্যানানে আবার আসবে ফিরে।
দলিত শুষ্ক এ-মরু পুন:
হয়ে গুলিস্তাঁ হাসিবে ধীরে।১৪
সত্যিই ব্রিটিশের হাত থেকে ফিরে এসেছে ভারত। রবীন্দ্রনাথের পিতা মহর্ষি দেবেন্দ্রনাথও কোনো শুভ কাজের পূর্বে দীওয়ানে হাফিজ থেকে ‘ফাল’ গ্রহণ করতেন।
(চলবে)
তথ্যসূত্র:
১। কবিদের কবি হাফিজ, সালাহ্উদ্দিন নাগরী, দৈনিক যুগান্তর
২। অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ শাহজালাল, রবীন্দ্র চিন্তাধারায় মহাকবি হাফিজের প্রভাব: একটি পর্যালোচনা, দর্শন ও প্রগতি, ৩৫ ও ৩৬ বর্ষ, ১ম ও ২য় সংখ্যা, ২০১৮-২০১৯, পৃ. ৮১
৩। ড. মুহাম্মদ আবদুল্লাহ, বাংলাদেশে ফার্সী সাহিত্য, (ঢাকা: ইসলামিক ফাউন্ডেশন বাংলাদেশ ১৯৮৩), পৃ. ৫৭
৪। নিউজ লেটার ৩৫তম বর্ষ, ৪র্থ সংখ্যা, জুলাই, আগস্ট ২০১৩, ইরান কালচারাল সেন্টার, ঢাকা, পৃ. ৩৮
৫। মুহাম্মদ মনসুর উদ্দীন, বাংলা সাহিত্যে মুসলিম সাধনা, জাকিয়া মনসুর, হাসি প্রকাশনা, ঢাকা-২০০২, পৃ. ৩৩৭
৬। রবীন্দ্র রচনাবলী, একাদশ খণ্ড, ঐতিহ্য, রুমী মার্কেট, ঢাকা-২০০৬, পৃ. ৭২৯
৭। রবীন্দ্র রচনাবলী, প্রাগুক্ত, পৃ. ৬৮৩
৮। ঐ, পৃ. ৭২৯
৯। ঐ, পৃ. ৭৩০
১০। ঐ, পৃ. ৭২৯
১১। ঐ, পৃ. ৭০১
১২। মুহাম্মদ ঈসা শাহেদী, প্রাগুক্ত, পৃ.৪২
১৩। আবদুল ওহাব, বাঙালা সাহিত্যে সুফিবাদ ও বাউল সাধনার প্রভাব, বাংলা একাডেমী পত্রিকা, ঢাকা; জুলাই-ডিসেম্বর, ২০০৫, পৃ. ৮৪
১৪। কাজী নজরুল ইসলাম, সৈয়দ মুজতবা আলী, রুবাইয়াৎ-ই-ওমর খৈয়াম
সংকলনে: ড. সৈয়দ মেহেদী হাসান, গবেষক ও লেখক