পূণ্য বাণী
মহান আল্লাহর বাণী মোবারক
তাঁর প্রতি শান্তি যেদিন সে জন্মগ্রহণ করে, যেদিন তাঁর মৃত্যু হবে এবং যেদিন সে জীবিত অবস্থায় পুনরুত্থিত হবে। (সূরা মারইয়াম ১৯: আয়াত ১৫)
আমার প্রতি শান্তি যেদিন আমি জন্মগ্রহণ করেছি, যেদিন আমার মৃত্যু হবে এবং যেদিন জীবিত হয়ে পুনরুত্থিত হবো। (সূরা মারইয়াম ১৯: আয়াত ৩৩)
যদি তোমরা শোকর করো, তবে আমি তোমাদেরকে অবশ্যই আরো অধিক দেবো, কিন্তু তোমরা যদি অকৃতজ্ঞ হও, তবে অবশ্যই আমার শাস্তি হবে বড়োই কঠিন। (সূরা ইবরাহীম ১৪: আয়াত ৭)
হযরত রাসুল (সা.)-এর বাণী মোবারক
শেরে খোদা হযরত আলী কাররামাল্লাহু ওয়াজহাহু হতে বর্ণিত, তিনি বলেন- আল্লাহর রাসুল (সা.) এরশাদ করেন- ‘‘(আল্লাহ্ তত্ত্বের জ্ঞানে জ্ঞানী) আলেমগণ পৃথিবীর প্রদীপ এবং আম্বিয়ায়ে কেরামের প্রতিনিধি।’’ (তাফসীরে মাজহারী ১০ম খণ্ড, পৃষ্ঠা ৫৭)
আল্লাহর রাসূল (সা.) অলী-আল্লাহ্গণের প্রসঙ্গে এরশাদ করেন- “আমার উম্মতের মধ্যে যারা আলেম তথা আল্লাহর পরিচয় লাভকারী অলী-আল্লাহ্, তাঁরা বনী ইসরাঈলের নবিগণের মতো।” (তাফসীরে রুহুল বয়ান ১ম খণ্ড, পৃষ্ঠা ২৪৮)
আল্লাহর নবিগণ কখনো মৃত্যুবরণ করেন না। বরং তাঁরা এক ঘর থেকে অন্য ঘরে স্থানান্তরিত হন মাত্র।
(তাফসীরে কাবিরের সূত্রে মুক্তি কোন পথে? পৃষ্ঠা ৮৩)
মহামানবগণের বাণী মোবারক
মর্যাদা তাদের প্রাপ্য, যাঁরাই (জাহেরি ও বাতেনি বিদ্যায়) বিদ্বান, তাঁরা সুপথে থেকে সুপথ সন্ধানীকে পথের নির্দেশ দিয়ে থাকেন। -শেরে খোদা হযরত আলী র্কারামাল্লাহু ওয়াজহাহু
যাঁদেরকে দয়াময় আল্লাহ্ সৎপথ প্রদর্শনের জন্য প্রেরণ করেছেন, তাঁরা হলেন মহান আল্লাহর মনোনীত মহামানব, তাঁদেরকে নুবয়তের যুগে বলা হতো নবি ও রাসুল। আর বেলায়েতের যুগে তাঁদেরকে বলা হয় অলী-আল্লাহ্।
-সূফী সম্রাট হযরত সৈয়দ মাহবুব-এ-খোদা দেওয়ানবাগী (রহ.)
মহামানবগণের শুভ জন্মদিন রহমত ও বরকতে ভরপুর।
-সূফী সম্রাট হযরত সৈয়দ মাহবুব-এ-খোদা দেওয়ানবাগী (রহ.)
বর্তমান সময় খুব কঠিন সময়, এই সময় ইমান নিয়ে কবরে যাওয়া খুবই কঠিন, সুতরাং দুনিয়ার ফেৎনা ফ্যাসাদ থেকে মুক্তি লাভ করে পরকালের শান্তি লাভ করতে হলে প্রত্যেকটি মানুষেরই উচিত কামেল মোকাম্মেল অলী-আল্লাহর আশ্রয় নিয়ে তাঁর অনুসরণ করা।
-ইমাম সৈয়দ আবুল ফজল সুলতান আহমদ (রহ.)
সংকলনে- আশেকে রাসুল হযরত এমরান হোসাইন মাজহারী, সদস্য, আল কোরআন গবেষণা কেন্দ্র, দেওয়ানবাগ শরীফ; ইসলামি আলোচক, বিভিন্ন টিভি চ্যানেল এবং সমন্বয়ক, দেওয়ানবাগীর দল ওলামা মিশন বাংলাদেশ।