মহামানবগণের বাণী মোবারক
মহিমান্বিত আল্লাহ্র নিকট কিছু চাইতে হলে তোমরা প্রথমে হযরত রাসুল (সা.) ও তাঁর আহলে বাইতের প্রতি দরুদ ও সালাম পেশ করো, তারপর যা যাচনা করার তা করো, কারণ পরম দয়ালু আল্লাহ্ দুটি অনুরোধের মধ্যে যেটি রাসুল (সা.) ও তাঁর আহলে বাইতের প্রতি দরুদ ও সালাম সংলগ্নকৃত সেটি রক্ষা করেন এবং অন্য সব যাচনা বাতিল করে দেন।’’ -হযরত আলী কাররামাল্লাহু ওয়াজহাহু
যে সকল মহামানব গভীর সাধনার মাধ্যমে নিজের ভেতরে আল্লাহ্র পরিচয় পেয়েছেন, অতঃপর তা শিক্ষাদানের মাধ্যমে মানুষের সাথে আল্লাহ্র যোগসূত্র স্থাপন করে দিতে সক্ষম, তিনিই মোর্শেদ বা পির হওয়ার উপযুক্ত। পির হওয়ার জন্য প্রথমে অলী-আল্লাহ্ হওয়া প্রয়োজন। -সূফী সম্রাট হযরত সৈয়দ মাহ্বুব-এ-খোদা দেওয়ানবাগী (মা. আ.)
মানুষকে হিদায়েত করার মতো আধ্যাত্মিক ক্ষমতা সম্পন্ন অলী-আল্লাহ্ হওয়া ব্যতীত কেউ পির দাবি করলে ভণ্ডামি ছাড়া কিছুই নয়। -সূফী সম্রাট হযরত সৈয়দ মাহ্বুব-এ-খোদা দেওয়ানবাগী (মা. আ.)
‘আল্লাহ্’ নামটিই ইসমে আযম, তবে এই ইসমে আযমের সার্থকতা তখনই হৃদয়ঙ্গম হয়, যখন জি¦কিরকারির হৃদয়ে আল্লাহ্ ব্যতীত আর কিছুরই অস্তিত্ব থাকে না। -হযরত আবদুল কাদের জিলানি (রহ.)
যাহারা তাসাউফ শিক্ষা করিল না, তাহারা কুরআনের বাতেনি অর্থ বুঝিতে সক্ষম হইল না, কাজেই তাহারা কুরআনের উপর পুরোপুরি আমল করিতে পারিল না। -ইমাম সৈয়দ আবুল ফজল সুলতান আহমদ (রহ.)
সংকলনে: আশেকে রাসুল এমরান হোসাইন মাজহারী