মহামানবগণের বাণী মোবারক
মহিমান্বিত আল্লাহ্র নিকট কিছু চাইতে হলে তোমরা প্রথমে রাসুল (সা.) ও তাঁর আহলে বাইতের প্রতি দরুদ ও সালাম পেশ করো। তারপর যা যাচনা করার তা করো। কারণ পরম দয়ালু আল্লাহ্ দুটি অনুরোধের মধ্যে যেটি রাসুল (সা.) ও তাঁর আহলে বাইতের প্রতি দরূদ ও সালাম সংলগ্নকৃত সেটি রক্ষা করেন এবং অন্য সব যাচনা বাতিল করে দেন।
-শেরে খোদা হযরত আলী র্কারামাল্লাহু ওয়াজহাহু
ঘরে ঘরে মিলাদ দিন, দয়াল রাসুল (সা.)-এর শাফায়াত নিন।
-সূফী সম্রাট হযরত সৈয়দ মাহ্বুব-এ-খোদা দেওয়ানবাগী (রহ.)
হযরত রাসুল (সা.)-এর মহব্বত ও সন্তুষ্টি লাভের আশায় মিলাদের অনুষ্ঠান করা হয়। এমন অনুষ্ঠানে কিয়াম না করা হযরত রাসুল (সা.)-এর আশেকগণ বেয়াদবি তথা অপরাধ হিসেবে গণ্য করে থাকেন।
-সূফী সম্রাট হযরত সৈয়দ মাহ্বুব-এ-খোদা দেওয়ানবাগী (রহ.)
আল্লাহ্কে লাভ করার জন্য এলমে শরিয়ত ও এলমে তাসাউফ উভয়ই আবশ্যক হয়। কাজেই এলমে শরিয়ত ও এলমে তাসাউফ উভয়ই শিক্ষা করা ফরজ।
-ইমাম সৈয়দ আবুল ফজল সুলতান আহমদ (রহ.)
যিনি হযরত রাসুল (সা.)-কে ভালোবাসেন এবং তাঁর সুমহান শিক্ষা ও আদর্শ নিজ হৃদয়ে ধারণ করেছেন। তিনিই প্রকৃত আশেকে রাসুল।
-ইমাম প্রফেসর ড. কুদরত এ খোদা (মা. আ.)