মহামানবগণের বাণী মোবারক
এ পৃথিবী থাকার জন্য নয়, যাত্রা পথের বিশ্রাম স্থল। এখানে দুই ধরনের মানুষ আছে, এক হলো যারা কামনা-বাসনার দাস হয়ে ধ্বংস প্রাপ্ত হয়েছে, আর হলো যারা কামনা-বাসনাকে নিয়ন্ত্রণ করে মুক্তিপ্রাপ্ত হয়েছে।
- শেরে খোদা হযরত আলী র্কারামাল্লাহু ওয়াজহাহু
অলী-আল্লাহ্গণের ওফাতের পরে তাদের রেখে যাওয়া স্মৃতিসমূহ দেখলে এবং তাঁদের রওজা শরীফ জিয়ারত করলে, ঐ মহামানবের ফায়েজ লাভ করা যায়, এর মাধ্যমেও অশেষ দয়াময় আল্লাহ্ প্রমাণ করেন- তাঁর বন্ধুগণ অমর।
-সূফী সম্রাট হযরত সৈয়দ মাহ্বুব-এ-খোদা দেওয়ানবাগী (রহ.)
যখন একজন কামেল অলীর আবির্ভাব ঘটে, তাঁর উসিলায় মানুষের বিভিন্ন বালা-মসিবত দূর হয় এবং মনোবাসনা পূর্ণ হয়।
-সূফী সম্রাট হযরত সৈয়দ মাহ্বুব-এ-খোদা দেওয়ানবাগী (রহ.)
কামেল অলী-আল্লাহ্গণ হলেন হযরত রাসুল (সা.)-এর ওয়ারিস, তাঁদের অনুসরণ করলেই হযরত রাসুল (সা.)-এর অনুসরণ করা হবে।
-ইমাম সৈয়দ আবুল ফজল সুলতান আহমদ (রহ.)
সংকলনে-আশেকে রাসুল হযরত এমরান হোসাইন মাজহারী
গবেষক, আল কোরআন গবেষণা কেন্দ্র, খতিব, বাবে রহমত, দেওয়ানবাগ শরীফ; ইসলামি আলোচক, বিভিন্ন টিভি চ্যানেল এবং সমন্বয়ক, দেওয়ানবাগীর দল ওলামা মিশন বাংলাদেশ।