ড. মুহাম্মদ নাছিরউদ্দীন (সোহেল) পবিত্র কুরআনে মহান আল্লাহ্ এরশাদ করেন, “তাঁর প্রতি শান্তি, যেদিন তিনি জন্মগ্রহণ করেন, যেদিন তাঁর ওফাত হবে এবং যেদিন তিনি পুনরুত্থিত হবেন।” (সূরা মারিয়াম ১৯ : আয়াত ১৫)মহাগ্রন্থ আল কুরআনে মহান আল্লাহ্ তাঁর উল্লিখিত বাণী মোবারকের দ্বারা মানবজাতির নিকট সুস্পষ্ট করে দিয়েছেন যে, তাঁর প্রেরিত মহামানবগণের শুভ জন্ম, ওফাত ও পুনরুত্থান […]আরও পড়ুন
ড. মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর আলম মানুষ বেঁচে থাকে তার আপন কর্মের মাঝে। একজন সাধারণ মানুষ যদি কিছু ভালো কর্ম করে মারা যায়, আমরা তার সেই ভালো কর্মের মাঝে তাকে খুঁজে পাই। আল্লাহর মহান বন্ধুগণের সারাটি জীবন তাদের চলন, বলন, কথা, কাজ সমাজের প্রতিটি মানুষকে আকৃষ্ট করতে সক্ষম। ফুলের সৌরভে ভ্রমর যেমন ছুটে আসে, ঠিক তেমনি আল্লাহর […]আরও পড়ুন
অধ্যাপক ড. আবদুল মান্নান মিয়া(পর্ব-২৮)পূর্ব প্রকাশিতের পরবিজয়ী বীর সূফী সম্রাট দেওয়ানবাগীএ পৃথিবীতে মহান আল্লাহ্ রাব্বুল আলামিন যত নবি-রাসুল ও আওলিয়ায়ে কেরামকে পথ ভোলা মানুষদের হেদায়েতের জন্য প্রেরণ করেছেন, তাঁরা প্রত্যেকেই ছিলেন সমকালীন যুগের মানুষের চেয়ে অধিক সম্মানিত, উচ্চ মর্যাদাসম্পন্ন, বংশীয় মর্যাদায় শ্রেষ্ঠ, জ্ঞান-বিজ্ঞানে উন্নত, আচার-আচরণ ও সামাজিক কার্যকলাপে অতুলনীয় এবং চেহারা ও ভাষাগত দিক দিয়ে […]আরও পড়ুন
ইমাম প্রফেসর ড. আরসাম কুদরত এ খোদা আমার মহান মোর্শেদ মহান সংস্কারক মোহাম্মদী ইসলামের পুনর্জীবনদানকারী সূফী সম্রাট হযরত সৈয়দ মাহ্বুব-এ-খোদা দেওয়ানবাগী (রহ.) হুজুর কেবলাজানের প্রথম শিক্ষা হলো আত্মশুদ্ধি (Self-purification)। আত্মশুদ্ধি বলতে বুঝায় নিজের আত্মাকে পরিশুদ্ধ করা, কলুষমুক্ত করা। আত্মা বলতে সত্তাকে (Entity) বুঝায়। মানুষের মূল চালিকা শক্তিই হলো আত্মা। আত্মা প্রধানত দুভাগে বিভক্ত, যথা- ১। […]আরও পড়ুন
মহান সংস্কারক, মোহাম্মদী ইসলামের পুনর্জীবনদানকারী, সূফী সম্রাট হযরত সৈয়দ মাহ্বুব-এ-খোদা দেওয়ানবাগী (রহ.) হুজুর কেবলাজান [সূফী সম্রাট হুজুর কেবলাজান রচিত ‘সূফী সম্রাটের যুগান্তকারী ধর্মীয় সংস্কার ১ম খণ্ড’ এবং ‘শান্তি কোন পথে?’ থেকে প্রবন্ধটি সংকলন করা হয়েছে।-সম্পাদক] রোজা ফারসি শব্দ, আরবি ভাষায় যাকে সাওম বলে; সিয়াম হলো এর বহুবচন। সব নবির যুগে রোজা পালনের বিধান চালু ছিল। […]আরও পড়ুন
লিভার সিরোসিস থেকে মুক্তি লাভমহান আল্লাহ্ সৃষ্টির শুরু থেকে কিয়ামত অবধি মানবজাতির মুক্তির জন্য নবুয়তের যুগে নবি-রাসুল প্রেরণ করেছেন ও বেলায়েতের যুগে আওলিয়ায়ে কেরাম প্রেরণ করেন। তাঁরা প্রত্যেকেই এলমে তাসাউফের বিদ্যায় বিদ্বান। তাঁদের সান্নিধ্যে গিয়েই মানুষ উত্তম চরিত্র অর্জন করতে পেরেছেন। নবুয়তের যুগে নবি-রাসুলগণ আল্লাহ্র দেওয়া মু‘জেজার মাধ্যমে মানুষকে সিরাতুল মুস্তাকিমের পথে এনেছিলেন। কারণ মু‘জেজা […]আরও পড়ুন
ড. পিয়ার মোহাম্মদনামাজ ফারসি শব্দ, যার আরবি প্রতিশব্দ হলো সালাত। সালাত বলতে বুঝায়- দোয়া, রহমত, সংযোগ স্থাপন বা ক্ষমা প্রার্থনা করা। সালাত বা নামাজ মুসলমানদের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ ইবাদত। ইসলামের ৫টি স্তম্ভের মধ্যে নামাজ অন্যতম। আমাদের প্রিয় রাসুল হযরত মোহাম্মদ (সা.) মি‘রাজের মাধ্যমে আল্লাহর দিদার লাভ করেন। মহান আল্লাহর সাথে হযরত রাসুল (সা.)-এর সেই দিদার […]আরও পড়ুন
ড. সৈয়দ মেহেদী হাসান মহান আল্লাহ্ রাব্বুল আলামিন বিশ্ব ব্রহ্মাণ্ড সৃষ্টি করে তাঁর প্রতিটি সৃষ্টির মাঝে বিরাজমান থেকেই সৃষ্টিকে লালন-পালন করে চলেছেন। তিনি রব বা প্রতিপালক হিসেবে সকলের রিজিক দানের মাধ্যমে রিজিকদাতার কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছেন। তাছাড়া জন্ম থেকে মৃত্যু অবধি তিনি প্রতিটি সৃষ্টজীবকে ভালোবাসার বন্ধনে জড়িয়ে তাঁর সকল সৃষ্টিকে পরিবেষ্টন করে আছেন। জাত-পাক (The Holy […]আরও পড়ুন
স্বদেশপ্রেমে উদ্বেলিত সূফী সম্রাটশৈশব থেকেই দেশ ও দেশের মানুষের প্রতি সূফী সম্রাট হুজুর কেবলাজানের ছিল অকৃত্রিম ভালোবাসা। তিনি তাঁর সমস্ত আবেগ, অনুভূতি ও উপলব্ধি দিয়ে স্বদেশকে ভালোবাসতেন। তিনি হৃদয় দিয়ে বিশ্বাস করতেন যে, দেশ ও জাতির প্রতি প্রেমহীন মানুষ সত্যিকারের মানুষ হতে পারে না। যারা নিঃস্বার্থে নিবেদিত চিত্তে দেশকে ভালোবাসে এবং দেশ ও জাতির উপকারে […]আরও পড়ুন
ইসলামের দৃষ্টিতে শিরক-মহান সংস্কারক, মোহাম্মদী ইসলামের পুনর্জীবনদানকারী, সূফী সম্রাট হযরতসৈয়দ
[সূফী সম্রাট হুজুর কেব্লাজান রচিত ‘মুক্তি কোন পথে?’ থেকে প্রবন্ধটি সংকলন করা হয়েছে। -সম্পাদক] শিরক আরবি শব্দ। এ শব্দের আভিধানিক অর্থ অংশীদার স্থাপন করা। মহাগ্রন্থ আল কুরআনের পরিভাষায় শিরক অর্থ ইবাদতে আল্লাহর সাথে অন্য কাউকে শরিক করা। মহান আল্লাহ্ বলেন- “যে ব্যক্তি তার প্রতিপালকের সাক্ষাৎ (দিদার) লাভের আশা রাখে, সে যেন সৎকর্ম করে এবং তার […]আরও পড়ুন