Cancel Preloader
কবিতা

মাতৃভাষা

ড. মো. আরিফ হোসেন প্রাণের ভাষা হৃদয়ের ভাষা, আমাদের মাতৃভাষা,এই ভাষাই মোদের গর্ব মিটে মনের আশা। সৃষ্টিজগতের সবার ভাষা মহান স্রষ্টা বুঝেন,তাইতো তিনি সকলের রিজিকের ব্যবস্থা করেন। ভাষার নেই কোনো সীমানা, ভাষা হলো স্বাধীন, সুন্দর ভাষা ব্যবহারে মানুষ মনে রাখে চিরদিন। জগতের যে কোনো ভাষা শেখায় নেই কোনো দোষ,আগ্রহ করে শিখবে যত ভাষা জানবে বিশ্বকোষ। […]আরও পড়ুন

অলৌকিক

অলৌকিক কারামত

ক্যান্সার থেকে আরোগ্য লাভমহান আল্লাহ্ রাব্বুল আলামিনের বন্ধু হলেন অলী-আল্লাহ্গণ। তাঁদের মর্যাদা অপরিসীম। তাঁরা কোনো বিষয়ে কিছু বললে, মহান আল্লাহ্ তাঁদের সম্মানের খাতিরে সেই বিষয়ে সমাধান দিয়ে থাকেন। মানুষ মাত্রই রোগ-শোক ও বালা-মুসিবতে থাকে। চিকিৎসার জন্য ডাক্তার রয়েছেন। কিন্তু মানুষের এমন কিছু রোগ রয়েছে, যা চিকিৎসকগণ শত চেষ্টা করেও সুস্থ করতে পারেন না। অথচ কোনো […]আরও পড়ুন

ঐশী দিশারী

মোর্শেদ অবলম্বন অপরিহার্য

মহান সংস্কারক, মোহাম্মদী ইসলামের পুনর্জীবনদানকারী, সূফী সম্রাট হযরতসৈয়দ মাহ্বুব-এ-খোদা দেওয়ানবাগী (রহ.) হুজুর কেব্লাজান [সূফী সম্রাট হুজুর কেব্লাজান রচিত ‘শান্তি কোন পথে?’ থেকে প্রবন্ধটি সংকলন করা হয়েছে।-সম্পাদক] আরবি মোর্শেদ শব্দটি ‘রুশদুন’ ধাতু হতে উৎপন্ন হয়েছে, যার অর্থ হচ্ছে পথ। মোর্শেদ শব্দের অর্থ পথপদর্শক। পবিত্র কুরআনে মহান আল্লাহ্ বলেন, “ওয়া মাইয়্যুদ্বলিল ফালান তাজিদা লাহূ ওয়ালিইয়্যাম মুরশিদা।” অর্থাৎ- […]আরও পড়ুন

প্রবন্ধ

নামাজে হুজুরি অর্জন করার উপায়

ড. মোবারক হোসেনসালাত আরবি শব্দ, ফারসিতে নামাজ বলা হয়। নামাজের আভিধানিক অর্থ হলো- দোয়া, রহমত ও ক্ষমা প্রার্থনা করা। বাংলা অর্থ- স্মরণ বা সংযোগ সংস্থাপন করা। ইসলাম ধর্মের পাঁচটি স্তম্ভের মধ্যে নামাজ দ্বিতীয়। কালেমা বা ইমানের পরেই নামাজের স্থান। সুস্থ প্রাপ্তবয়স্ক প্রত্যেক মুসলিম নর-নারীর উপর নামাজ ফরজ। পবিত্র কুরআনে ৮২ বার নামাজ কায়েমের কথা বলা […]আরও পড়ুন

ঐশী দিশারী

মোহাম্মদী ইসলাম পরিচালনায় পরিবারবর্গের উদ্দেশে সূফী সম্রাট হুজুর কেবলাজানের সর্বশেষ

দেওয়ানবাগ শরীফের প্রতিষ্ঠাতা, মহান সংস্কারক, মোহাম্মদী ইসলামের পুনর্জীবনদানকারী, যুগের ইমাম, আম্বিয়ায়ে কেরামের ধর্মের দায়িত্ব ও বেলায়েত লাভকারী, আল্লাহর দেওয়া পুরস্কার: পূর্ণিমার চাঁদে বাবা দেওয়ানবাগীর জীবন্ত প্রতিচ্ছবি- সূফী সম্রাট হযরত সৈয়দ মাহবুব-এ-খোদা দেওয়ানবাগী (রহ.) ২৮ ডিসেম্বর ২০২০ইং, সোমবার ওফাত লাভ করেন। তিনি সঠিকভাবে মোহাম্মদী ইসলাম পরিচালনার জন্য ২৭ ডিসেম্বর ২০২০ইং, রবিবার উপস্থিত ৪ পুত্র, ২ কন্যা, […]আরও পড়ুন

সম্পাদকীয়

সম্পাদকীয়

বাঙালির জাতীয় জীবনে ফেব্রুয়ারি মাস অত্যন্ত তাৎপর্যমন্ডিত ও স্মৃতিবহ একটি মাস। ১৯৫২ সালের ২১ ফেব্রুয়ারিতে সালাম, বরকত, রফিক, জব্বার, শফিউর প্রমুখ বাংলা ভাষাপ্রেমীর আত্মদানের মধ্য দিয়ে বাংলাভাষা রাষ্ট্র কর্তৃক স্বীকৃতি পায়। ১৯৫২ সালের ২৭ জানুয়ারি পাকিস্তানের তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী খাজা নাজিমুদ্দিন উর্দুকে পাকিস্তানের একমাত্র রাষ্ট্রভাষা করার ঘোষণা দেন। এর ফলে পূর্ব বাংলার জনগণ বিক্ষোভে ফেটে পড়ে। […]আরও পড়ুন

সৌভাগ্যের সিড়ি

সুলতানুল আরেফিন হযরত খাজা বাহাউদ্দিন নকশবন্দ (রহ.)

ইমামুত তরিকত সুলতানুল আরেফিন হযরত খাজা বাহাউদ্দিন নকশবন্দ (রহ.) ৭১৮ হিজরির মহররম মাসে উজবেকিস্তানের বোখারার সন্নিকটে কাসরে আরেফান নামক স্থানে জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর পিতার নাম হযরত জালাল উদ্দিন (রহ.)। হযরত খাজা বাহাউদ্দিন (রহ.) নকশবন্দিয়া তরিকার প্রতিষ্ঠাতা ছিলেন। হযরত খাজা বাহাউদ্দিন নকশবন্দ (রহ.)-এর জন্মের পূর্বেই হযরত খাজা সাম্মাসি (রহ.) তাঁর জন্মগ্রহণ সম্পর্কে ভবিষ্যদ্বাণী করেছিলেন। একদিন খাজা […]আরও পড়ুন

পুণ্য বাণী

পুণ্য বাণী

মহান আল্লাহর বাণী মোবারক তিনি পবিত্র মহিমাময়, যিনি স্বীয় বান্দাকে রাতের বেলায় ভ্রমণ করিয়েছিলেন মসজিদে হারাম থেকে মসজিদে আকসা পর্যন্ত, যার চতুস্পার্শ্বকে আমি বরকতময় করেছি যাতে আমি তাকে দেখাই আমার নিদর্শন। নিশ্চয় তিনি সবকিছু শোনেন, সবকিছু দেখেন। (সূরা বনী ইসরাইল ১৭: আয়াত ১) আমি প্রত্যেক রাসুলকেই তাঁর স্বজাতির ভাষাভাষী করে পাঠিয়েছি, যেন তিনি স্পষ্টভাবে তাদের […]আরও পড়ুন

ফিচার

যাঁকে পেয়ে ধন্য জীবন

অধ্যাপক ড. আবদুল মান্নান মিয়া(পর্ব-২৬)পূর্ব প্রকাশিতের পরযুগের শ্রেষ্ঠ সংস্কারক সূফী সম্রাটনবুয়তের যুগ সমাপ্ত হওয়ার পর শুরু হয়েছে বেলায়েত বা বন্ধুত্বের যুগ। বিশ্বনবি হযরত রাসুল (সা.)-এর পরে জগতে আর কোনো নবি-রাসুল আসবেন না, কিন্তু মানুষের আবির্ভাব তো ক্রমশই বৃদ্ধি পাচ্ছে। তাহলে মানুষের মুক্তি পাওয়ার উপায় কী? আর সে কারণেই মহান আল্লাহ্ মানুষের কল্যাণ ও মুক্তির জন্য […]আরও পড়ুন

ঐশী দর্পন

সূফী সম্রাট হুজুর কেবলাজানের শুভ জন্মদিন উদযাপন: একটি পর্যালোচনা

ইমাম প্রফেসর ড. আরসাম কুদরত এ খোদাআমার মহান মোর্শেদ মহান সংস্কারক মোহাম্মদী ইসলামের পুনর্জীবনদানকারী সূফী সম্রাট হযরত সৈয়দ মাহ্বুব-এ-খোদা দেওয়ানবাগী (রহ.) হুজুর কেব্লাজান ১৯৪৯ সালের ১৪ ডিসেম্বর, বুধবার এই ধুলির ধরায় আগমন করেন। তাঁর গৌরবদীপ্ত জীবনী মোবারক গবেষণা করলে দেখা যায় যে, হযরত রাসুল (সা.)-এর সুমহান শিক্ষা ও আদর্শ সংবলিত চিরশান্তির ধর্ম বিশ্বময় প্রচার ও […]আরও পড়ুন