ইমাম ড. সৈয়দ এ. এফ. এম. মঞ্জুর-এ-খোদা: মহান আল্লাহ্ তাঁর সর্বশ্রেষ্ঠ বন্ধু হযরত রাসুল (সা.)-কে সমগ্র সৃষ্টিরাজির রহমত হিসেবে এই পৃথিবীতে প্রেরণ করেছেন। পবিত্র কুরআনে মহান আল্লাহ্ তাঁর শ্রেষ্ঠ হাবিব সম্পর্কে বলেন, ‘‘আমি আপনাকে জগৎসমূহের প্রতি কেবল রহমতস্বরূপই প্রেরণ করেছি।’’ (সূরা আল আম্বিয়া-২১: আয়াত ১০৭) হযরত রাসুল (সা.) মানবজাতির জন্য অনুকরণীয় মহান ব্যক্তিত্ব। মহান আল্লাহ্ […]আরও পড়ুন
ড. সৈয়দ মেহেদী হাসান: জগতে যখনই মানুষ অধর্ম এবং পাপাচারে লিপ্ত হয়ে জগৎ ও জীবনকে দুর্বিসহ করে তোলে তখনই মহান আল্লাহ্ মানবজাতিকে উদ্ধারের জন্য মহামানবদেরকে তথা নবি-রাসুল, অলী-আল্লাহ্, সুফি সাধকদের পাঠিয়ে থাকেন। তাঁদের প্রেম দর্শন এবং ঐশী গ্রন্থ অনুসরণের ফলে মানুষ আত্মিকভাবে উন্বতি সাধন করে আত্মদর্শন তথা নিজেকে জানার (Know Thyself) মাধ্যমে পাপ কাজ থেকে […]আরও পড়ুন
আশেকে রাসুল এস এ সুলতান: মহান সংস্কারক, মোহাম্মদী ইসলামের পুনর্জীবনদানকারী, যুগের ইমাম, সূফী সম্রাট হযরত সৈয়দ মাহ্বুব-এ-খোদা দেওয়ানবাগী (মা. আ.) হুজুর কেবলাজান জগতের পথভোলা মানুষকে নুরে ইমান লাভ করার মাধ্যমে প্রকৃত মুমিন হওয়ার শিক্ষা দান করেন। একজন মানুষ যখন প্রকৃত মুমিন হতে পারে, তখন তার কোনো চিন্তার কারণ থাকে না। তখন তার অভিভাবক স্বয়ং মহান […]আরও পড়ুন
মহান সংস্কারক সূফী সম্রাট হযরত সৈয়দ মাহ্বুব-এ-খোদা দেওয়ানবাগী (মা. আ.) হুজুর কেব্লাজানের অসংখ্য ভক্ত-মুরিদান প্রতিনিয়ত মিলাদে রাহ্মাতুল্লিল আলামিন হযরত রাসুল (সা.)-এর দিদার লাভ করছেন। তন্মধ্যে দুটি ঘটনা এখানে উপস্থাপন করা হলো- বিশিষ্ট মুসলিম দার্শনিক, খ্যাতিমান ইসলামি গবেষক, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগের প্রবীণ অধ্যাপক, ইসলামিক ফাউণ্ডেশন বাংলাদেশ-এর প্রথম মহাপরিচালক প্রফেসর ড. মুঈন-উদ্-দীন আহমাদ […]আরও পড়ুন
মহান আল্লাহ্ এমন কোনো নবি প্রেরণ করেননি, যার কাছ থেকে মুহাম্মদ (সা.)-এর ব্যাপারে ওয়াদা নেননি যে, তাঁর জীবদ্দশায় যদি হযরত মুহাম্মদ (সা.) প্রেরিত হন, তাহলে তাঁর উপর ইমান আনবে এবং তাঁকে সাহায্য করবে। -শেরে খোদা হযরত আলী কাররামাল্লাহু ওয়াজহাহু হযরত রাসুল (সা.)-কে ভালোবাসার নাম ইমান, যে তাঁকে যতটুকু ভালোবাসবে, মূলত সে ততটুকু ইমানদার। -সূফী সম্রাট […]আরও পড়ুন
আল্লাহর রাসুল (সা.) এরশাদ করেন- ‘‘হযরত আদম (আ.) যখন মাটির সাথে মিশ্রিত অবস্থায়, তখনও আমি আল্লাহর নিকট শেষ নবি হিসেবে নির্বাচিত ছিলাম।’’ (তাফসীরে ইবনে কাছীর-১ম খণ্ড, পৃষ্ঠা ২৬৪) আল্লাহর রাসুল (সা.) এরশাদ করেন- ‘‘আমার মা [হযরত আমিনা (আ.)] দেখেছিলেন- তাঁর মধ্য থেকে একটি নুর বের হয়ে শাম দেশের (সিরিয়ার) প্রাসাদসমূহ আলোকিত করেছে।’’(তাফসীরে ইবনে কাছীর-১ম খণ্ড, […]আরও পড়ুন
স্মরণ করুন, যখন আল্লাহ্ অঙ্গীকার নিয়েছিলেন নবিদের কাছ থেকে যে, আমি তোমাদের যা কিছু দিয়েছি কিতাব ও হিকমত এবং তোমাদের নিকট যা কিছু আছে তার সত্যায়নকারীরূপে যখন একজন রাসুল [হযরত মুহাম্মদ (সা.)] আসবেন তখন অবশ্যই তোমরা তাঁর প্রতি ইমান আনবে এবং তাঁকে সাহায্য করবে। তারপর তিনি (আল্লাহ্) বললেন, তোমরা কি স্বীকার করলে এবং এ বিষয়ে […]আরও পড়ুন
ড. মুহাম্মদ নাছিরউদ্দীন (সোহেল): ‘আধ্যাত্ম প্রেম’ তাসাউফ জগতের এক তাৎপর্যমণ্ডিত শব্দ। আধ্যাত্ম প্রেম বলতে বুঝায় মাশুক (মোর্শেদ) ও আশেকের মাঝে পারস্পরিক নিঃস্বার্থ ভালোবাসা। এই ভালোবাসা পৃথিবীর সকল স্বার্থের ঊর্ধ্বে। মাশুকের প্রতি আশেকের আধ্যাত্ম প্রেম আশেকের হৃদয়কে জ্যোতির্ময় করে তুলে। মাশুক যে কর্ম পছন্দ করেন, আশেক সেই কর্মের মাঝেই নিজেকে উৎসর্গ করে দেন। মাশুককে অনুসরণের মাধ্যমে […]আরও পড়ুন
ড. পিয়ার মোহাম্মদ: ‘ঈদ’ শব্দের অর্থ খুশি এবং ‘মিলাদ’ অর্থ জন্মবৃত্তান্ত বা জীবন কাহিনী। সেই হিসাবে ঈদে মিলাদুন্নবি (স.)-এর অর্থ আমাদের প্রিয় নবি হযরত মুহাম্মদ (সা.)-এর শুভ জন্ম দিনের খুশি। এ খুশির দিনটির সূচনা হয় হিজরিপুর্ব ৫৩ সালে ১২ রবিউল আউয়াল মোতাবেক ৫৭০ খ্রিষ্টাব্দের রোজ সোমবার। ঐ দিন সুবেহ সাদেকের সময় আরবের সম্ভ্রান্ত কোরাইশ বংশে […]আরও পড়ুন
মুহাম্মদ জহিরুল আলম দয়াময় আল্লাহ্ নিজেকে প্রকাশ করার বাসনা থেকে বিশ্বজগৎ সৃষ্টি করেন। সৃষ্টি প্রক্রিয়ায় মহান আল্লাহ্ তাঁর সমস্ত রূপ ও গুণের ধারকরূপে সর্বপ্রথম ‘নুরে মোহাম্মদী’ সৃষ্টি করেন। আর এই ‘নুরে মোহাম্মদী’ হতে সমস্ত বিশ্বজগৎ সৃজিত হয়েছে। মহিমান্বিত আল্লাহ্ বলেন, “আল্লাহর নিকট থেকে এক নুর ও স্পষ্ট কিতাব তোমাদের নিকট এসেছে।” (সূরা আল মায়িদাহ-৫: আয়াত […]আরও পড়ুন