Cancel Preloader
পুণ্য বাণী

হযরত রাসুল (সা.)-এর বাণী মোবারক

আল্লাহ্র রাসুল (সা.) এরশাদ করেন, মহান আল্লাহ্ বলেছেন- ‘‘নিশ্চয় আমার বান্দাদের মধ্যে অলী-আল্লাহ্ হলো তাঁরা আমাকে স্মরণ করলে যাদের কথা স্মরণ হয় এবং যাদেরকে স্মরণ করলে আমার কথা স্মরণ হয়।’’ (তাফসীরে মাজহারী, ৪র্থ খণ্ড, পৃষ্ঠা ৩৪৮) হযরত আবদুল্লাহ ইবনে আব্বাস (রা.) থেকে বর্ণিত হয়েছে, তিনি বলেন- ‘‘আরজ করা হলো হে আল্লাহ্র রাসুল (সা.)! অলী-আল্লাহ্গণ কারা? […]আরও পড়ুন

পুণ্য বাণী

মহান আল্লাহর বাণী মোবারক

জেনে রেখো, নিশ্চয় আল্লাহ্র অলীগণের কোনো ভয় নেই এবং তাঁরা দুঃখিতও হবে না। (সূরা ইউনুস-১০ : আয়াত ৬২) আমরা শুধু আপনারই ইবাদত করি এবং শুধু আপনারই সাহায্য প্রার্থনা করি, আমাদেরকে সরল পথ প্রদর্শন করুন, তাদের পথে যাদেরকে আপনি অনুগ্রহ দান করেছেন, তাদের পথে নয় যাদের উপর আপনার গজব পড়েছে এবং তাদের পথেও নয়, যারা পথভ্রষ্ট […]আরও পড়ুন

সম্পাদকীয়

সম্পাদকীয়

লক্ষ কোটি শোকরিয়া জ্ঞাপন করছি মহান রাব্বুল আলামিনের নুরের কদম মোবারকে, যাঁর অপার দয়ার বরকতে মোহাম্মদী ইসলামের মাসিক মুখপত্র ‘আত্মার বাণী’ সময়ের অগ্রযাত্রায় প্রকাশনার গৌরবোজ্জ্বল ৪০ বছরে পদার্পণ করেছে। ৩৯ বছর পূর্বে যে মহামানবের অক্লান্ত পরিশ্রম ও উদ্যোগে তাসাউফ জগতের এই অনবদ্য সাময়িকীটি প্রকাশিত হয়, তিনি হলেন- আমার মহান মোর্শেদ, মহান সংস্কারক, মোহাম্মদী ইসলামের পুনর্জীবনদানকারী, […]আরও পড়ুন

প্রবন্ধ

যাঁকে পেয়ে ধন্য জীবন

আত্মার বাণী প্রকাশ ও কিছু কথাঅধ্যাপক ড. আবদুল মান্নান মিয়াপর্ব-৯মহান আল্লাহ্ রাব্বুল আলামিনের প্রিয়জন যাঁরা, তাঁদেরকে বলা হয় অলী-আল্লাহ্। তাঁদের মর্যাদা অপরিসীম। তাঁরা যে কোনো বিষয়ে চিন্তা করলে, আল্লাহ্ রাব্বুল আলামিনের দয়ায় সেটাই বাস্তবায়িত হয়ে থাকে। আর যা বলেন, তা কখনো রদ হয় না।১৯৮১ সালের ঘটনা। আল্লাহ্র মহান বন্ধু, যুগের ইমাম সূফী সম্রাট হযরত সৈয়দ […]আরও পড়ুন

প্রবন্ধ

জ্ঞানীগুণী বিজ্ঞজনদের দৃষ্টিতে সূফী সম্রাট দেওয়ানবাগী

ড. সৈয়দ মেহেদী হাসানমহান সংস্কারক মোহাম্মদী ইসলামের পুনর্জীবনদানকারী সূফী সম্রাট হযরত সৈয়দ মাহ্বুব-এ-খোদা দেওয়ানবাগী (মা. আ.) হুজুর কেব্লাজানের ঐক্য, সম্প্রীতি, ভ্রাতৃত্ব ও শান্তির দর্শন আজ বিশ্বময় প্রচারিত হচ্ছে। তাঁর বিশ্বখ্যাত আধ্যাত্মিক প্রতিষ্ঠান দেওয়ানবাগ শরীফ থেকে এই ঐশী দর্শন বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে পড়েছে। সেখানে জাতি, ধর্ম, বর্ণ নির্বিশেষে হিন্দু, মুসলিম, খ্রিষ্টান, বৌদ্ধ এবং অন্যান্য ধর্মের মানুষও যুক্ত […]আরও পড়ুন

ফিচার

পূর্ণিমার চাঁদে বাবা দেওয়ানবাগীর জীবন্ত প্রতিচ্ছবি

ড. মুহাম্মদ নাছিরউদ্দীন (সোহেল)আরবি ১৪২৯ হিজরির ৮ শাওয়াল (২০০৮ খ্রিষ্টাব্দ, ১০ অক্টোবর) শুক্রবার আমার মহান মোর্শেদ সূফী সম্রাট হযরত সৈয়দ মাহ্বুব-এ-খোদা দেওয়ানবাগী (মা. আ.) হুজুর কেব্লাজানের জ্যেষ্ঠ সাহেবজাদা ইমাম ড. সৈয়দ এ.এফ.এম. নূর-এ-খোদা আল-আজহারী (মা. আ.) হুজুর বাবে রহমত, দেওয়ানবাগ শরীফের ৫ম তলায় এক পরামর্শ সভার আহ্বান করেন। সভার উদ্দেশ্য ছিল সূফী সম্রাট হুজুর কেব্লাজানের […]আরও পড়ুন

নিবন্ধ

মোহাম্মদী ইসলামের কেন্দ্র দেওয়ানবাগ শরীফ

মুহাম্মদ জহিরুল আলমদয়াময় আল্লাহ্ মানবজাতির মুক্তির জন্য যুগে যুগে অসংখ্য নবি, রাসুল ও মহামানব প্রেরণ করেছেন। তাঁরা সকলেই মুসলমান ছিলেন, তাঁদের মতাদর্শই ছিল ইসলাম। সমকালীন যুগে মানুষের কর্তব্য ছিল তাঁদের প্রতি পূর্ণ অনুগত হওয়া। পবিত্র কুরআনে আল্লাহ্ বলেন, “আমার সৃষ্টির মাঝে একটি সম্প্রদায় রয়েছে, যারা মানুষকে সৎ পথ দেখান এবং ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা করেন।” (সূরা আরাফ-৭ […]আরও পড়ুন

কবিতা

রাহমাতুল্লিল আলামিন হযরত রাসুল (সা.)-এর শানে ফরিদুদ্দীন আত্তারের কবিতা না’ত

এককি বলব আমি? তাঁর প্রশংসায় আল্লাহ্ই পঞ্চমুখ,যে নামের সাথে মিশে আছে তাঁর নাম!সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম।মুহাম্মদ, সেতো সত্যবাদী আল-আমিন,সমগ্র জগতের জন্যে শাশ^ত রহমতদু’জাহানের শ্রেষ্ঠ মানবদ্বীন ও দুনিয়ার শ্রেষ্ঠতম সংগঠক।মুহাম্মদ, এ বিশ্বের গৌরব তিনিমানবতার অনন্য শিক্ষক। দুইআদম যখন হয়নি সৃজন কেবল পানি, মাটিখোদার নুরে নুরের নবি হলেন মুহাম্মদ।যখন আদম করেন সৃজন তখন তাঁহার নুরদিলেন খোদা যেন […]আরও পড়ুন

সৌভাগ্যের সিড়ি

মহামানবদের জীবনী থেকে

হাসান বসরী (রহ.)-এর অসিলায় অগ্নি উপাসক শামাউনের ইসলাম গ্রহণবর্ণিত আছে, সুফি হযরত হাসান আল বসরী (রহ.)-এর ‘শামাউন’ নামক এক অগ্নি উপাসক প্রতিবেশী ছিল। বার্ধক্যের কারণে সে কঠিন রোগাক্রান্ত হয়ে পড়ল। হযরত হাসান বসরী (রহ.) তার বাড়িতে গিয়ে তার শয্যাপার্শ্বে বসলেন এবং শামাউনকে বললেন- ভাই! সারাটি জীবন তো আগুনের উপাসনা করেই কাটিয়ে দিলে, এখন শেষ মুহূর্তে […]আরও পড়ুন

ঐশী দিশারী

পবিত্র আশুরা মহান আল্লাহর অভিষেকের দিন, রহমতপূর্ণ এ দিবসের গুরুত্ব

মহান সংস্কারক, মোহাম্মদী ইসলামের পুনর্জীবনদানকারী সূফী সম্রাট হযরত সৈয়দ মাহবুব-এ-খোদা দেওয়ানবাগী (মা. আ.) হুজুর কেবলাজানমহান রাব্বুল আলামিন সৃষ্টির সূচনা থেকেই সময় গণনার নিয়ম-পদ্ধতি চালু করেছেন। আর আল্লাহ্র সে সময় গণনার পদ্ধতিতে মাসের সংখ্যা বারোটি। এ প্রসঙ্গে আল্লাহ বলেন- ‘‘নিশ্চয় মাসসমূহের সংখ্যা আল্লাহর কাছে বারো মাস, সুুনির্দিষ্ট রয়েছে আল্লাহ্র কিতাবে সেদিন থেকে যেদিন তিনি সৃষ্টি করেছেন […]আরও পড়ুন