মুহাম্মদ জহিরুল আলম মহান রাব্বুল আলামিন এ বিশ্ব ব্রহ্মান্ডের স্রষ্টা ও প্রতিপালক। সবই তাঁর ইচ্ছার অধীন। তিনি মহা পরাক্রমশালী, যাঁর ডান হাতের মুঠোয় সাত আসমান, আর বাম হাতের মুঠোয় সাত জমিন। জগত সৃষ্টির পূর্বে নুরময়সত্তা আল্লাহ্ স্বরূপে বিদ্যমান ছিলেন, জগত সৃষ্টির মধ্য দিয়ে নিজে প্রকাশিত হলেন। তাই হাদিসে কুদসিতে আল্লাহ্ তায়ালা এরশাদ করেন, “আমি ছিলাম […]আরও পড়ুন
ড. পিয়ার মোহাম্মদবিশ্ব জাহানের মহান স্রষ্টা ও প্রতিপালক একমাত্র আল্লাহ্। সৃষ্টির আদিতে মহান আল্লাহ্ জাত-পাকে স্বমহিমায় অবস্থান করছিলেন। তিনি নিজেকে প্রকাশ করার ইচ্ছা করলেন। সে ইচ্ছা বাস্তবায়নের জন্য তিনি তাঁর প্রতিনিধি হিসেবে মানবজাতি সৃষ্টি করেন। সে মানুষকে তিনি সৃষ্টির সেরা জীব হিসেবেও ঘোষণা করলেন। মানুষকে পৃথিবীতে পাঠানোর সাথে সাথে জীবন চলার বিধি বিধানও তিনি ঠিক […]আরও পড়ুন
হযরত জারীর ইবনে আবদুল্লাহ্ (রা.) হতে বর্ণনা করা হয়েছে- আল্লাহর রাসুল (সা.) এরশাদ করেন, “অতি শীঘ্রই তোমরা তোমাদের প্রতিপালক (আল্লাহর চেহারা মোবারক)-কে স্বচক্ষে দেখতে পাবে। (বোখারী শরীফ ১ম খণ্ড : পৃষ্ঠা ৮১) হযরত আবু সাঈদ খুদরি (রা.) হতে বর্ণনা করা হয়েছে, আল্লাহর রাসুল (সা.) এরশাদ করেন- “(হে আমার সাথীগণ) দ্বিপ্রহরে যখন আকাশ পরিষ্কাার থাকে এবং […]আরও পড়ুন
আমি (আল্লাহ্) তাদেরকে শীঘ্রই আমার নিদর্শন (চেহারা মোবারক) দেখাবো উর্ধ্বলোকে (আকাশের চাঁদে) এবং তাদের নিজেদের মাঝে (ক্বালবের সপ্তম স্তর নাফসির মোকামে)-ও। ফলে তাদের নিকট সুস্পষ্ট হবে যে, নিশ্চয়ই এটিই (তিনি যে আল্লাহ্) সত্য। আর সর্ব বিষয়ে সাক্ষী হিসেবে আপনার প্রতিপালক যথেষ্ট নয় কি? – (সূরা হা মীম আস সাজদাহ ৪১ : আয়াত ৫৩) হে রাসুল […]আরও পড়ুন
মহান সংস্কারক, মোহাম্মদী ইসলামের পুনর্জীবনদানকারী, সূফী সম্রাট হযরত সৈয়দ মাহ্বুব-এ-খোদা দেওয়ানবাগী (মা. আ.) হুজুর কেবলাজান মহান রাব্বুল আলামিন মানবজাতিকে শান্তি ও মুক্তির পথের সন্ধান দেওয়ার জন্য তাঁর সর্বশ্রেষ্ঠ বন্ধু কুল-কায়েনাতের রহমত হযরত রাসুল (সা.)-এর মাধ্যমে পরিপূর্ণ ধর্ম মোহাম্মদী ইসলাম প্রদান করেন। ইসলাম ধর্মে হালালের বিধান যেমন সুষ্পষ্ট, তেমনি হারামের বিধানও সুষ্পষ্ট। ইসলামের দৃষ্টিতে ছবি তোলা […]আরও পড়ুন
প্রফেসর ড. আবদুল মান্নান মিয়া মহান আল্লাহ্ রাব্বুল আলামিন এই বিশ্ব জাহান সৃষ্টি করে নদ-নদী, সাগর-মহাসাগর, পাহাড়-পর্বত ও গ্রহ-নক্ষত্ররাজি দ্বারা তা সুশোভিত করেছেন। আমাদের এই পৃথিবীকে বেষ্টন করে আছে সূর্য ও চন্দ্র। সূর্যের আলোতে পৃথিবীর সকল প্রাণী জীবন ধারণ করে এবং বেঁচে থাকে। পক্ষান্তরে চন্দ্রের কিরণ স্নিগ্ধমাখা হয়ে উঠে। আমরা প্রতিদিন সকালে যে সূর্যটি দেখতে […]আরও পড়ুন
আল্লামা বগভী (রহ.) দামদাম ইবনে হাওশ থেকে বর্ণনা করেছেন। তিনি বলেন- “আমি মদীনার মসজিদে প্রবেশ করলাম। জনৈক বৃদ্ধ লোক আমাকে ডেকে বললো- হে ইয়েমেনবাসী! এদিকে আসুন (আমি কিন্তু তাকে চিনতাম না)। এরপর তিনি বললেন, কাউকে কোনো দিন এ কথা বলবেন না যে, আল্লাহ্ তোমাকে ক্ষমা করবেন না এবং তোমাকে জান্নাতে প্রবেশ করাবেন না। তখন আমি […]আরও পড়ুন
মহাকালের মহাবিস্ময় ‘আল্লাহর দেওয়া পুরস্কার: পূর্ণিমার চাঁদে বাবা দেওয়ানবাগীর জীবন্ত প্রতিচ্ছবি’-এর ১ যুগ পূর্তি হলো। এই জন্য মহান রাব্বুল আলামিনের দরবারে জানাই লাখো কোটি শুকরিয়া। আরবি ১৪২৯ হিজরির ৮ শাওয়াল, (২০০৮ খ্রিষ্টাব্দের ১০ অক্টোবর, ১৪১৫ বঙ্গাব্দের ২৫ আশ্বিন) শুক্রবার দিবাগত রাতে পূর্ণিমার চাঁদে বিশ্বের ইতিহাসে অবিস্মরণীয় ঘটনার জন্ম হয়। অর্থাৎ ঐ দিন রাতে পূর্ণিমার চাঁদে […]আরও পড়ুন
ড. মুহাম্মদ নাছিরউদ্দীন (সোহেল) মানবজীবনে বিদ্যা বা শিক্ষা ২ ধরনের হয়ে থাকে। একটি পুঁথিগত বিদ্যা বা প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা, অন্যটি ক্বালবি বিদ্যা বা তাসাউফের বিদ্যা। এই দুই ধরনের বিদ্যা অর্জনের জন্য শিক্ষক ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠান উভয়ের প্রয়োজন রয়েছে। প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা অর্জনের জন্য শিক্ষার্থীরা যাদের নিকট যায়, তাদেরকে বাংলায় শিক্ষক বা গুরু, ইংরেজিতে `Teacher’ আর আরবিতে মুয়াল্লিম […]আরও পড়ুন
ড. সৈয়দ মেহেদী হাসান সূফী সম্রাট হযরত দেওয়ানবাগী (মা. আ.) হুজুর কেব্লাজান এমনই একজন মহান দার্শনিক, সংস্কারক, যুগের ইমাম এই বাংলায় আগমন করেছেন, তাঁর উপমা তিনি নিজেই। এই মহাসম্পদ বাঙালি জাতির জন্য মহাগৌরবের। যাঁর কারণেই পৃথিবীর নানা দেশ থেকে মানুষ তাঁর সান্নিধ্যে এসে ঐশী দর্শন তথা সুফিবাদের শিক্ষা লাভ করে আত্মশুদ্ধি অর্জন করছে। এই মহামানব […]আরও পড়ুন