Cancel Preloader
পুণ্য বাণী

হযরত রাসুল (সা.)-এর বাণী মোবারক

হযরত আবদুল্লাহ ইবনে ওমর (রা.) হতে বর্ণিত তিনি বলেন- রাসুলুল্লাহ (সা.) এরশাদ করেছেন- যে ব্যক্তি মানুষকে শুনাইবার জন্য কোনো সৎকর্ম সম্পাদন করে আল্লাহ্ তায়ালা সমস্ত মাখলুককে শুনাইয়া তাকে শাস্তি দিবেন এবং তাকে লাঞ্চিত ও অপদস্ত করবেন।(তাফসীরে ইবনে কাছীর ৩য় খণ্ড, পৃষ্ঠা ১৬১) হযরত আবু সাঈদ খুদরি (রা.) হতে বর্ণনা করা হয়েছে, আল্লাহ্র রাসুল (সা.) এরশাদ […]আরও পড়ুন

পুণ্য বাণী

মহান আল্লাহ্’র বাণী মোবারক

শীঘ্রই আমি (আল্লাহ্) তাদেরকে আমার নিদর্শন (চেহারা মোবারক) দেখাবো ঊর্ধ্বলোকে (আকাশের চাঁদে) এবং তাদের নিজেদের মাঝে (ক্বালবের সপ্তম স্তর নাফসির মোকামে)-ও। ফলে তাদের নিকট সুস্পষ্ট হবে যে, নিশ্চয়ই এটিই (তিনি যে আল্লাহ্) সত্য। আর সর্ব বিষয়ে সাক্ষী হিসেবে আপনার প্রতিপালক যথেষ্ট নয় কি?(সূরা হা মীম আস সাজদাহ ৪১: আয়াত ৫৩) হে রাসুল (সা.) আপনি বলে […]আরও পড়ুন

কবিতা

প্রেমই ঈশ্বর – আশেকা রাসুল তানিয়া জাহান

যা পবিত্র প্রেমতা কভু হারায় না।নিঃস্বার্থ ও নিষ্কাম উপলব্ধির উপরপ্রতিষ্ঠিত এ পবিত্র প্রেম,সদালোক দৃষ্টিরঅন্তরালে বিদ্যমান!তাই ঝরা ফুলসম ঝরে পড়ে না।যুগ যুগান্তরে, জন্ম জন্মান্তরেকভু ভিন্ন নামে, কভু ভিন্ন রূপে,তবুও তাঁর অশেষ ব্যাখ্যা,অসীম শক্তিখোদ প্রভুও যাকে জপে!মানে না বাধা; বোঝে না সূত্র,কী অদ্ভুত তার বিশ্লেষণ !!নিষ্কলুষ ও নিষ্কন্টক হৃদ বাগিচায়সদা তার বিচরণ।তার পরিচয় পবিত্র হৃদয়ওসরলতায় সিক্ত আঁখি,একই […]আরও পড়ুন

কবিতা

গোলামি – এম সাইদুর রহমান রংপুরী

হে মহান ইমাম! আমি তোমার গোলামি করতে চাইলেও তা কি করতে পারি?যদি তুমি দয়া না করো।তোমার গোলামি করতে চাইলে প্রয়োজন ভাগ্য বিধাতারঅকৃত্তিম স্নেহ মমতা অনুগ্রহের,প্রয়োজন প্রেম বিশ্বস্ততা ও যোগ্যতারনইলে আমি হারিয়ে যাব যোগ্যদের ভিড়ে।হে মহান, আমার গোলামি করার যোগ্যতা নেই,আছে শুধু আকুতি ভরা ছোট্ট একটি মন।তাই তোমার করুণা তব কদমে একটু খানিগোলামি করার সুযোগ করে […]আরও পড়ুন

অলৌকিক

অলৌকিক কারামত – মহান মোর্শেদের দয়ায় চাকুরিতে প্রমোশন – শাহরিয়ার

নবুয়তের যুগে নবি-রাসুলগণ মহান আল্লাহ্র দেওয়া মু‘জিঝার মাধ্যমে সমকালীন মানুষের নিকট প্রমাণ করেন তাঁরা মহান আল্লাহ্র পক্ষ থেকে প্রেরিত মহামানব। কারণ মু‘জিঝা ছিল তাঁদের জন্য আল্লাহ্র পক্ষ থেকে দলিলস্বরূপ। তেমনিভাবে বেলায়েতের যুগে অলী-আল্লাহ্গণের মাধ্যমে অসংখ্য আশেকে রাসুল বিভিন্ন ধরনের বিপদ-আপদ ও বালা মুছিবতে পড়ে প্রতিনিয়ত মহান মোর্শেদের উসিলায় আল্লাহ্র দয়া এবং সাহায্য লাভ করছেন। তেমনি […]আরও পড়ুন

প্রবন্ধ

প্রকৃত মুসলমানের পরিচয় – হযরত এম. আমিরুল ইসলাম

ইসলাম অর্থ শান্তি। আর মুসলমান শব্দের অর্থ শান্তিতে বসবাসকারী। মুসলমান প্রসঙ্গে মহান সংস্কারক সূফী সম্রাট হযরত সৈয়দ মাহ্বুবু-এ-খোদা দেওয়ানবাগী (রহ.) হুজুর কেব্লাজান বলেন, “ইসলাম শব্দ থেকে মুসলিম শব্দের উৎপত্তি। উভয় শব্দেরই মাদ্দাহ তথা শব্দমুল ‘সিলমুল’, যার অর্থ শান্তি। ইসলাম শব্দের অর্থ আত্মসমর্পণ করা, বশ্যতা স্বীকার করা, নিজেকে সমর্পণ করে দেওয়া। অন্যদিকে মুসলমান শব্দের অর্থ আত্মসমর্পণকারী, […]আরও পড়ুন

প্রবন্ধ

আদর্শ সমাজ গঠনে সূফী সম্রাট হুজুর কেব্লার শিক্ষা – কামরুজ্জামান

বিশ্বব্রহ্মাণ্ডের প্রতিপালক মহান রাব্বুল আলামিন। তিনি বিপুলা এই ধরণীর মাঝে নানান বিস্ময়কে লুক্কায়িত করে রেখেছেন। কখনো সুপ্তাবস্থায়, আবার কখনো প্রস্ফুটিত অবস্থায়। কেবল জ্ঞান বিকাশের মাধ্যমেই এর যথার্থ উপলব্ধি করা যায়। আল্লাহ্র সৃষ্ট জগত একটি নির্দিষ্ট নিয়মে আবর্তিত হচ্ছে। প্রতিদিন সূর্য যেমন পূর্ব দিকে উঠে, আবার পশ্চিম দিকে অস্তমিত হয়, তেমনি দিনের পর রাত সংঘটিত হয়। […]আরও পড়ুন

প্রবন্ধ

শবে বরাতের গুরুত্ব ও ফজিলত – হযরত তরিকুল ইসলাম তারিফ

মাহে রমজানের পূর্ব প্রস্তুতির মাস পবিত্র শাবান মাস। এই শাবান মাসের এক মহা পুণ্যময় রজনিকে ‘লাইলাতুল বারাআত’ বরকতময় রজনি বা শবে বরাত বলা হয়। শবে বরাত কথাটি ফারসি থেকে এসেছে। ‘শব’ মানে রাত, ‘বরাত’ মানে মুক্তি। শবে বরাত অর্থ মুক্তির রাত। শবে বরাতের আরবি হলো ‘লাইলাতুল বারাআত’। হাদিসের আলোকে এ মহিমান্বিত বরকতময় রজনি হচ্ছে ‘নিসফুন […]আরও পড়ুন

প্রবন্ধ

আশেকে রাসুল হওয়ার গুরুত্ব – হযরত সাব্বির আহমাদ ওসমানী

আশেক আরবি শব্দ, যার বাংলা প্রেমিক। প্রেম শব্দটিও ব্যাপক প্রচলিত, আরবি এশক থেকে আশেক। (আশেক-মাশুক) প্রেম থেকেই প্রেমিক। এ দুটি শব্দই মূলত আরবি। আশেকে রাসুল অর্থ রাসুলের প্রেমিক। যে হযরত রাসুল (সা.)-কে মন দিয়ে ভালোবাসে তাকে আশেকে রাসুল বলা হয়ে থাকে। যে হযরত রাসুল (সা.)-কে ভালোবাসে সেই আশেকে রাসুল।আমরা যদি একটু লক্ষ্য করি তাহলে দেখবো […]আরও পড়ুন

প্রবন্ধ

মু‘জিঝাতুল আম্বিয়া (পর্ব-২)

মৃত মানুষকে কবরস্থ করার পদ্ধতি সর্বপ্রথম কাকের মাধ্যমে আল্লাহ্ শিখালেনহযরতুল আল্লাম এমরান হোসাইন মাজহারী মহান প্রতিপালক আল্লাহ্ সর্বপ্রথম হযরত আদম (আ.)-কে তৈরি করেছেন এবং হযরত আদম (আ.) থেকে হযরত হাওয়া (আ.)-কে তৈরি করেন। হযরত হাওয়া (আ.) প্রতিবারই সন্তান প্রসব করতেন জোড়ায় জোড়ায়। অর্থাৎ একজন পুত্র ও একজন কন্যা সন্তান। একমাত্র হযরত শিশ (আ.) ব্যতীত। হযরত […]আরও পড়ুন