মানবজাতির নিকট হযরত রাসুল (সা.)-এর স্বরূপ প্রকাশ ইমাম ড. আরসাম কুদরত এ খোদা: হযরত রাসুল (সা.) মানবজাতির জন্য পূর্ণাঙ্গ জীবন বিধান ‘মোহাম্মদী ইসলাম’ উপহার দিয়ে গেছেন। কিন্তু পরিতাপের বিষয়, তাঁর ওফাতের ৫০ বছর পর কারবালার নির্মম ঘটনা সংঘটিত হয়। কারবালার প্রান্তরে এজিদ বিন মোয়াবিয়া হযরত রাসুল (সা.)-এর প্রাণপ্রিয় দৌহিত্র ইমাম হোসাইন (রা.)-কে সপরিবারে নির্মমভাবে শহিদ […]আরও পড়ুন
ঐশী দর্পন
ইমাম ড. আরসাম কুদরত এ খোদা ‘অলী-আল্লাহ্’ আরবি শব্দ, যার অর্থ হচ্ছে আল্লাহর বন্ধু। পৃথিবী সৃষ্টির পর থেকে নবি-রাসুলগণ সমকালীন যুগের মানুষকে হেদায়েতের পথ দেখিয়েছেন। তাঁরা প্রত্যেকেই ছিলেন আল্লাহর বন্ধু। সর্বকালের সর্বযুগের সর্বশ্রেষ্ঠ মহামানব হযরত রাসুল (সা.)-এর পর থেকে নবুয়তের যুগ সমাপ্ত হয়েছে এবং খুলে গেছে বেলায়েত বা বন্ধুত্বের দ্বার। এ যুগের হেদায়েতের কাণ্ডারী হলেন […]আরও পড়ুন
ইমাম ড. আরসাম কুদরত এ খোদামহান আল্লাহ সৃষ্টির শুরু থেকে আজ অবধি পাপী-তাপী মানুষকে সিরাতুল মুস্তাকিম তথা আলোর পথে আনার জন্য দুনিয়াতে অসংখ্য মহামানব প্রেরণ করছেন। তাঁরা সমকালীন যুগের মানুষকে আল্লাহ তায়ালার সাথে যোগাযোগের শিক্ষা দিয়ে থাকেন। এ প্রসঙ্গে পবিত্র কুরআনে এরশাদ হয়েছে- “আমার সৃষ্টির মাঝে একটি সম্প্রদায় রয়েছে যারা মানুষকে সৎ পথ দেখান এবং […]আরও পড়ুন
ইমাম ড. আরসাম কুদরত এ খোদামানুষ আশরাফুল মাখলুকাত অর্থাৎ সৃষ্টির সেরা জীব। আর এ মানুষকে মহান রাব্বুল আলামিন তাঁর প্রতিনিধি হিসেবে জগতের বুকে প্রেরণ করেছেন। কিন্তু মানুষ যখন নানাবিধ পাপকর্মে জড়িয়ে পড়ে মহান আল্লাহর প্রতিনিধির মর্যাদা হারিয়ে ফেলে, তখন দয়াময় খোদা সেই পাপাচারী মানুষকে সঠিক পথ প্রদর্শনের জন্য তাঁর বন্ধুদেরকে হেদায়েতকারী মহামানবরূপে জগতের বুকে প্রেরণ […]আরও পড়ুন
ইমাম ড. আরসাম কুদরত এ খোদা মোর্শেদের দরবারে মুরিদের অন্যতম করণীয় কার্য হলো-আদব রক্ষা করে চলা। আদব মুরিদের ইমানকে মজবুত করে এবং মোর্শেদের প্রতি মুরিদের এশ্ক ও মহব্বত সৃষ্টি করে। আদব মুরিদকে সাধনার উচ্চ শিখরে পৌঁছতে সহায়তা করে। মূলত মুরিদকে মোর্শেদের দরবারে শেষ পর্যন্ত টিকে থাকতে হলে আদাবুল মুরিদের কোনো বিকল্প নেই। মুরিদ যদি কোনো […]আরও পড়ুন
ইমাম ড. আরসাম কুদরত এ খোদামোরাকাবা শব্দটি আরবি। এর অর্থ- ধ্যান করা, পর্যবেক্ষণ করা, অনুসন্ধান করা, নিয়ন্ত্রণ করা, নজরে রাখা, মনোযোগ দেওয়া, পাহারা দেওয়া ইত্যাদি। সংজ্ঞা‘মোর্শেদের দরবারে মুরীদের করণীয়’ নামক কিতাবের ১৮৩ পৃষ্ঠায় উল্লেখ করা হয়েছে- “যে ধ্যানের মাধ্যমে মহান আল্লাহ্ ও হযরত রাসুল (সা.)-এর পরিচয় লাভ করা যায় ও তাঁদের নির্দেশমত চলা যায় এবং […]আরও পড়ুন
ইমাম ড. আরসাম কুদরত এ খোদামহাবিশ্বের মহান স্রষ্টা আল্লাহ্ রাব্বুল আলামীন। যখন কিছুই ছিল না তখন তিনি ছিলেন, আবার যখন কিছুই থাকবে না, তখনও তিনিই থাকবেন। তিনিই সকলকে অনস্তিত্ব থেকে অস্তিত্বে এনেছেন। কিন্তু পরিতাপের বিষয় এই যে, বর্তমান মুসলিম সমাজে বহুল প্রচলিত একটি ভ্রান্ত ধারণা হচ্ছে- বিশ্ব জগতের সৃষ্টিকর্তা আল্লাহ্ রাব্বুল আলামীন নিরাকার! তাঁকে জীবদ্দশায় […]আরও পড়ুন
ইমাম ড. আরসাম কুদরত এ খোদামহান রাব্বুল আলামিন মানবজাতির মুক্তি ও কল্যাণের জন্য যুগে যুগে তাঁর বন্ধুদেরকে জগতের বুকে প্রেরণ করে থাকেন, তাঁদেরকে মোর্শেদ বলে। ‘মোর্শেদ’ আরবি শব্দ, যার অর্থ পথ প্রদর্শক। মোর্শেদ ঐ মহান ব্যক্তি, যিনি গভীর সাধনার মাধ্যমে মহান আল্লাহ্ ও হযরত রাসুল (সা.)-কে পেয়েছেন এবং মানুষকে আল্লাহ্ ও হযরত রাসুল (সা.)-এর সাথে […]আরও পড়ুন