নিশ্চয় সর্বপ্রথম যে ঘর মানুষের (ইবাদতের) জন্য স্থাপিত হয়েছিল, তা তো সে ঘর, যা মক্কায় অবস্থিত। যা বরকতময় এবং বিশ্ববাসীর জন্য হিদায়েত। এতে রয়েছে অনেক প্রকাশ্য নির্দশন, মাকামে ইব্রাহিম তার অন্যতম। যে কেউ এ ঘরে প্রবেশ করে সে নিরাপদ হয়ে যায়। মানুষের মধ্যে তার উপর আল্লাহর জন্য এ ঘরের হজ করা ফরজ, যার সেখানে যাওয়ার […]আরও পড়ুন
পুণ্য বাণী
নিশ্চয় যারা আমার সাক্ষাৎ লাভের আশা রাখে না এবং পার্থিব জীবন নিয়েই পরিতুষ্ট রয়েছে এবং তাতেই নিশ্চিন্ত প্রশান্তি অনুভব করে আর যারা আমার আয়াতসমূহের ব্যাপারে গাফেল, এমন লোকদের বাসস্থান দোজখ তাদের কৃতকর্মের দরুন। (সূরা ইউনুস ১০: আয়াত ৭-৮) হে রাসুল (সা.) আপনি বলে দিন- সকল প্রশংসা আল্লাহর জন্য; যিনি অতি শীঘ্রই তোমাদেরকে তাঁর নিদর্শন (চেহারা […]আরও পড়ুন
আমি এমন প্রতিপালকের ইবাদত করি না, যাঁকে আমি দেখি না।-শেরে খোদা হযরত আলী র্কারামাল্লাহু ওয়াজহাহু আমি মহান প্রতিপালক আল্লাহ্কে স্বপ্নে দেখেছি, অতঃপর আমি বললাম, হে রব! নৈকট্য লাভকারীগণ কোন কর্ম দ্বারা আপনার নৈকট্য লাভ করে থাকে। আল্লাহ্ বললেন- হে আহমদ! আমার কালাম তথা বাণীর মাধ্যমে।-ইমাম আহমদ ইবনে হাম্বল (রহ.) দুনিয়ার হায়াতের সকল ইবাদতের মূল উদ্দেশ্যই […]আরও পড়ুন
হযরত আবদুল্লাহ ইবনে ওমর (রা.) হতে বর্ণিত তিনি বলেন- রাসুলুল্লাহ (সা.) এরশাদ করেছেন- যে ব্যক্তি মানুষকে শুনাইবার জন্য কোনো সৎকর্ম সম্পাদন করে আল্লাহ্ তায়ালা সমস্ত মাখলুককে শুনাইয়া তাকে শাস্তি দিবেন এবং তাকে লাঞ্চিত ও অপদস্ত করবেন।(তাফসীরে ইবনে কাছীর ৩য় খণ্ড, পৃষ্ঠা ১৬১) হযরত আবু সাঈদ খুদরি (রা.) হতে বর্ণনা করা হয়েছে, আল্লাহ্র রাসুল (সা.) এরশাদ […]আরও পড়ুন
শীঘ্রই আমি (আল্লাহ্) তাদেরকে আমার নিদর্শন (চেহারা মোবারক) দেখাবো ঊর্ধ্বলোকে (আকাশের চাঁদে) এবং তাদের নিজেদের মাঝে (ক্বালবের সপ্তম স্তর নাফসির মোকামে)-ও। ফলে তাদের নিকট সুস্পষ্ট হবে যে, নিশ্চয়ই এটিই (তিনি যে আল্লাহ্) সত্য। আর সর্ব বিষয়ে সাক্ষী হিসেবে আপনার প্রতিপালক যথেষ্ট নয় কি?(সূরা হা মীম আস সাজদাহ ৪১: আয়াত ৫৩) হে রাসুল (সা.) আপনি বলে […]আরও পড়ুন
মানুষের সাথে দেখা হলে এমন আচরণ করবে, যেন তোমার মৃত্যুতে তারা কাঁদে এবং তুমি বেঁচে থাকলে তারা তোমার দীর্ঘায়ু কামনা করে।আরও পড়ুন
হযরত আনাস ইবনে মালেক (রা.) থেকে বর্ণিত হয়েছে, তিনি বলেন-আল্লাহ্র রাসুল (সা.) এরশাদ করেন- “যখন আমাকে আকাশে সায়ের করানো হচ্ছিল- তখন মহিমান্বিত আল্লাহ্ আমার নিকটবর্তী হলেন, আর এ সময় তিনি আমার এতই নিকটবর্তী হলেন যতখানি তির ধনুকের নিকটবর্তী হয়। অতঃপর তিনি আরো নিকটে এলেন।” (তাফসীরে দুররে মানসুর ১৫নং খণ্ড, পৃষ্ঠা ২২৭)আল্লাহ্র রাসুল (সা.) এরশাদ করেন- […]আরও পড়ুন
তিনি পবিত্র মহিমাময়, যিনি স্বীয় বান্দাকে রাতের বেলায় ভ্রমণ করিয়েছিলেন মসজিদে হারাম থেকে মসজিদে আকসা পর্যন্ত, যার চতুষ্পার্শ্বকে আমি বরকতময় করেছি, যাতে আমি তাকে দেখাই আমার নিদর্শন। নিশ্চয় তিনি সবকিছু শোনেন, সবকিছু দেখেন। (সূরা বনী ইসরাইল ১৭: আয়াত ১)তখন তিনি [মোহাম্মদ (সা.)] ঊর্ধ্বদিগন্তে, অতঃপর তিনি তাঁর নিকটবর্তী হলেন, অতি নিকটবর্তী। ফলে তাদের মধ্যে দুই ধনুকের […]আরও পড়ুন
মহিমান্বিত আল্লাহ্র নিকট কিছু চাইতে হলে তোমরা প্রথমে রাসুল (সা.) ও তাঁর আহলে বাইতের প্রতি দরুদ ও সালাম পেশ করো। তারপর যা যাচনা করার তা করো। কারণ পরম দয়ালু আল্লাহ্ দুটি অনুরোধের মধ্যে যেটি রাসুল (সা.) ও তাঁর আহলে বাইতের প্রতি দরূদ ও সালাম সংলগ্নকৃত সেটি রক্ষা করেন এবং অন্য সব যাচনা বাতিল করে দেন।-শেরে […]আরও পড়ুন
হযরত আবু হুরায়রা (রা.) হতে বর্ণিত হয়েছে, তিনি বলেন- “আল্লাহ্র রাসুল (সা.) আমাদের সাথে মসজিদে বসে কথাবার্তা বলতেন। অতঃপর যখন তিনি (চলে যাওয়ার মানসে) উঠে দাঁড়াতেন, তখন আমরা কিয়াম করতাম, (অর্থাৎ দাঁড়িয়ে যেতাম) যে পর্যন্ত না আমরা দেখতে পেতাম যে, তিনি তাঁর বাসগৃহে প্রবেশ করেছেন, ততক্ষণ আমরা দাঁড়িয়ে থাকতাম।”(বায়হাকীর সূত্রে মেশকাত শরীফ, পৃষ্ঠা ৪০৩) হযরত […]আরও পড়ুন