আমি তো আপনাকে প্রেরণ করেছি সাক্ষ্য প্রদানকারী, সুসংবাদদাতা ও সতর্ককারীরূপে। যাতে তোমরা আল্লাহ্ ও তাঁর রাসুলের প্রতি ইমান আন এবং রাসুলকে সাহায্য করো ও সম্মান করো এবং সকালে ও সন্ধ্যায় আল্লাহ্র তাসবিহ পাঠ করো।(সূরা ফাত্হ ৪৮: আয়াত ৮ ও ৯) নিশ্চয় আল্লাহ্ ও তাঁর ফেরেশতাগণ নবির উপর দরুদ পাঠ করেন, হে মু’মিনগণ! তোমরাও তাঁর উপর […]আরও পড়ুন
পুণ্য বাণী
তাঁর প্রতি শান্তি যেদিন সে জন্মগ্রহণ করে, যেদিন তাঁর মৃত্যু হবে এবং যেদিন সে জীবিত অবস্থায় পুনরুত্থিত হবে।(সূরা মারইয়াম ১৯: আয়াত ১৫) আমার প্রতি শান্তি যেদিন আমি জন্মগ্রহণ করেছি, যেদিন আমার মৃত্যু হবে এবং যেদিন জীবিত হয়ে পুনরুত্থিত হবো।(সূরা মারইয়াম ১৯: আয়াত ৩৩) যদি তোমরা শোকর করো, তবে আমি তোমাদেরকে অবশ্যই আরো অধিক দেবো, কিন্তু […]আরও পড়ুন
এ পৃথিবী থাকার জন্য নয়, যাত্রা পথের বিশ্রাম স্থল। এখানে দুই ধরনের মানুষ আছে, এক হলো যারা কামনা-বাসনার দাস হয়ে ধ্বংস প্রাপ্ত হয়েছে, আর হলো যারা কামনা-বাসনাকে নিয়ন্ত্রণ করে মুক্তিপ্রাপ্ত হয়েছে। অলী-আল্লাহ্গণের ওফাতের পরে তাদের রেখে যাওয়া স্মৃতিসমূহ দেখলে এবং তাঁদের রওজা শরীফ জিয়ারত করলে, ঐ মহামানবের ফায়েজ লাভ করা যায়, এর মাধ্যমেও অশেষ দয়াময় […]আরও পড়ুন
আল্লাহ্র রাসুল (সা.) এরশাদ করেন- “আল্লাহ্র অলীগণ মৃত্যুবরণ করে না, বরং তাঁরা এক ঘর থেকে অন্য ঘরে স্থানান্তরিত হন মাত্র।” (তাফসীরে কাবীর ৩য় খণ্ড, পৃষ্ঠা ১৮৮১) আল্লাহ্ র রাসুল (সা.) এরশাদ করেন-“আমার উম্মতের মধ্যে যারা আলেম তথা আল্লাহ্ র পরিচয় লাভকারী অলী-আল্লাহ্, তাঁরা বনী ইসরাইলের নবিগণের মতো।” (তাফসীরে রূহুল বয়ান, ১ম খণ্ড, পৃষ্ঠা ২৪৮) হযরত […]আরও পড়ুন
যারা আল্লাহ্র পথে নিহত হয়, তোমরা কখনো তাদের মৃত ধারণা করো না; বরং তারা তাঁদের প্রতিপালকের কাছে জীবিত ও রিজিকপ্রাপ্ত। (সূরা আলে ইমরান ৩: আায়াত ১৬৯) স্মরণ করো সেদিনের কথা, যখন আমি সব মানুষকে তাদের (যুগের) ইমাম-সহ আহ্বান করব, তারপর যাদেরকে ডান হাতে তাদের আমলনামা দেওয়া হবে, তারা নিজেদের আমলনামা পাঠ করবে এবং তাদের উপর […]আরও পড়ুন
নিশ্চয়ই ইমান হচ্ছে ক্বালবের ভেতর শুভ্র আলোকোজ্জ্বল অবস্থা প্রকাশ পাওয়া। ক্বালবে যখন ইমান বৃদ্ধি পায়, তখন ক্বালবের উজ্জ্বলতাও বৃদ্ধি পায়। আর ইমান যখন পরিপূর্ণতা লাভ করে, তখন ক্বালবের উজ্জ্বলতাও পরিপূর্ণ হয়ে যায়।-শেরে খোদা হযরত আলী র্কারামাল্লাহু ওয়াজহাহুপ্রকৃত ইমান একটি নুর বিশেষ। এই নুর নবি, রাসুল ও আওলিয়ায়ে কেরামের সিনায় সংরক্ষিত থাকে। নবি ও রাসুলগণের যুগ […]আরও পড়ুন
হযরত রাসুল (সা.)-এর বাণী মোবারকহযরত আলী ইবনে আবু তালেব র্কারামাল্লাহু ওয়াজহাহু হতে বর্ণিত হয়েছে, তিনি বলেন, আল্লাহর রাসুল (সা.) এরশাদ করেন- ‘‘ইমান হচ্ছে ক্বালবের মারেফাত জানা, (ক্বালবের ভেতরে আল্লাহর পরিচয় লাভ করা) এবং মৌখিক স্বীকৃতি ও কর্মের মাধ্যমে বাস্তবায়ন করা।’’ (ইবনে মাজাহ, তাবারানী, বায়হাকীর ও শুআবুল ইমানের সূত্রে তাফসীরে দূররে মানছুর ২৬নং খণ্ড, পৃষ্ঠা ৫৮৩)হযরত […]আরও পড়ুন
মহান আল্লাহর বাণী মোবারকমরুবাসীরা বলে- আমরা ইমান এনেছি। আপনি বলে দিন: তোমরা ইমান তো আননি, বরং বলো- আমরা বশ্যতা স্বীকার করেছি। আর ইমান তো এখনো তোমাদের ক্বালবে প্রবেশ করেনি। কাজেই যদি তোমরা আল্লাহ্ ও রাসুলের আনুগত্য করো, তবে তিনি তোমাদের কর্মসমূহ থেকে একটুও কম করবেন না। নিশ্চয় আল্লাহ্ পরম ক্ষমাশীল ও অসীম দয়াময়।(সূরা আল হুজুরাত […]আরও পড়ুন
নিশ্চয় তোমাদের প্রতিপালক আল্লাহর, যিনি আসমান ও জমিন ছয় দিনে সৃষ্টি করেছেন, তারপর আরশে সমাসীন হয়েছেন।(সূরা আল আ‘রাফ ৭: আয়াত ৫৪) [হে রাসুল (সা.)] স্মরণ করুন, আপনার প্রতিপালক আদম সন্তানের পৃষ্ঠদেশ হতে তাঁর বংশধরকে বের করেন এবং তাদের নিজেদের সম্বন্ধে স্বীকারোক্তি গ্রহণ করেন, আর বললেন, আমি কি তোমাদের প্রতিপালক নই? তারা বলল, হ্যাঁ, অবশ্যই আমরা […]আরও পড়ুন
মহান আল্লাহর বাণী মোবারক তিনি পবিত্র মহিমাময়, যিনি স্বীয় বান্দাকে রাতের বেলায় ভ্রমণ করিয়েছিলেন মসজিদে হারাম থেকে মসজিদে আকসা পর্যন্ত, যার চতুষ্পার্শ্বকে আমি বরকতময় করেছি যাতে আমি তাকে দেখাই আমার নিদর্শন। নিশ্চয় তিনি সবকিছু শোনেন, সবকিছু দেখেন। (সূরা বনী ইসরাইল ১৭: আয়াত ১) তখন তিনি [মোহাম্মদ (সা.)] ঊর্ধ্বদিগন্তে, অতঃপর তিনি তাঁর নিকটবর্তী হলেন, অতি নিকটবর্তী। […]আরও পড়ুন