মহান আল্লাহর বাণী মোবারক নিশ্চয় আল্লাহ্ ও তাঁর ফেরেশতাগণ নবির উপর দরুদ পাঠ করেন, হে মু’মিনগণ! তোমরাও তাঁর উপর দরুদ পড়ো এবং শ্রদ্ধার সাথে সালাম পেশ করো।(সূরা আল আহযাব ৩৩: আয়াত ৫৬) আল্লাহ্ এমন নন যে, [হে রাসুল (সা.)] আপনি তাদের মধ্যে থাকবেন, অথচ তিনি তাদেরকে শাস্তি দিবেন এবং আল্লাহ্ এমনও নন যে, তারা ক্ষমা […]আরও পড়ুন
পুণ্য বাণী
মহান আল্লাহর বাণী মোবারক তাঁর প্রতি শান্তি যেদিন সে জন্মগ্রহণ করে, যেদিন তাঁর মৃত্যু হবে এবং যেদিন সে জীবিত অবস্থায় পুনরুত্থিত হবে। (সূরা মারইয়াম ১৯: আয়াত ১৫) আমার প্রতি শান্তি যেদিন আমি জন্মগ্রহণ করেছি, যেদিন আমার মৃত্যু হবে এবং যেদিন জীবিত হয়ে পুনরুত্থিত হবো। (সূরা মারইয়াম ১৯: আয়াত ৩৩) যদি তোমরা শোকর করো, তবে আমি […]আরও পড়ুন
মহান আল্লাহর বাণী মোবারকমরুবাসীরা বলে- আমরা ইমান এনেছি। আপনি বলে দিন: তোমরা ইমান তো আননি, বরং বলো- আমরা বশ্যতা স্বীকার করেছি। আর ইমান তো এখনো তোমাদের ক্বালবে প্রবেশ করেনি। কাজেই যদি তোমরা আল্লাহ্ ও রাসুলের আনুগত্য করো, তবে তিনি তোমাদের কর্মসমূহ থেকে একটুও কম করবেন না। নিশ্চয় আল্লাহ্ পরম ক্ষমাশীল ও অসীম দয়াময়। (সূরা আল […]আরও পড়ুন
মহান আল্লাহর বাণী মোবারকস্মরণ করুন, যখন আল্লাহ্ অঙ্গীকার নিয়েছিলেন নবিদের কাছ থেকে যে, আমি তোমাদের যা কিছু দিয়েছি কিতাব ও হিকমত এবং তোমাদের নিকট যা কিছু আছে তার সত্যায়নকারীরূপে যখন একজন রাসুল [হযরত মোহাম্মদ (সা.)] আসবেন, তখন অবশ্যই তোমরা তাঁর প্রতি ইমান আনবে এবং তাঁকে সাহায্য করবে। তারপর তিনি (আল্লাহ্) বললেন, তোমরা কি স্বীকার করলে […]আরও পড়ুন
মহান আল্লাহর বাণী মোবারকজেনে রেখো, নিশ্চয় আল্লাহর অলীগণের কোনো ভয় নেই এবং তাঁরা দুঃখিতও হবে না। (সূরা ইউনুস ১০: আয়াত ৬২)হে মু’মিনগণ! তোমরা আল্লাহকে ভয় করো তাঁর নৈকট্য লাভের উপায় তালাশ করো ও তাঁর পথে সংগ্রাম করো, যাতে তোমরা সফলকাম হতে পারো। (সূরা আল মায়িদাহ ৫: আয়াত ৩৫) তিনি (আল্লাহ্) তাদের ক্বালবে ইমান সুদৃঢ় করে […]আরও পড়ুন
মহান আল্লাহর বাণী মোবারকনিশ্চয় তোমাদের প্রতিপালক আল্লাহ্, যিনি আসমান ও জমিন ছয় দিনে সৃষ্টি করেছেন, তারপর আরশে সমাসীন হয়েছেন।(সূরা আল আ‘রাফ ৭: আয়াত ৫৪) [হে রাসুল (সা.)] স্মরণ করুন, আপনার প্রতিপালক আদম সন্তানের পৃষ্ঠদেশ হতে তাঁর বংশধরকে বের করেন এবং তাদের নিজেদের সম্বন্ধে স্বীকারোক্তি গ্রহণ করেন, আর বললেন, আমি কি তোমাদের প্রতিপালক নই? তারা বলল, […]আরও পড়ুন
মহান আল্লাহর বাণী মোবারক আমি (আল্লাহ্) তাদেরকে শীঘ্রই আমার নিদর্শন (চেহারা মোবারক) দেখাবো ঊর্ধ্বলোকে (আকাশের চাঁদে) এবং তাদের নিজেদের মাঝে (ক্বালবের সপ্তম স্তর নাফসির মোকামে)-ও। ফলে তাদের নিকট সুস্পষ্ট হবে যে, নিশ্চয়ই এটিই (তিনি যে আল্লাহ্) সত্য। আর সর্ব বিষয়ে সাক্ষী হিসেবে আপনার প্রতিপালক যথেষ্ট নয় কি?(সূরা হা মীম আস সাজদাহ ৪১: আয়াত ৫৩) হে […]আরও পড়ুন
মহান আল্লাহর বাণী মোবারকহে ইমানদারগণ! তোমাদের উপর রোজা ফরজ করা হলো যেরূপ ফরজ করা হয়েছিল তোমাদের পূর্ববর্তী লোকদের উপর, যেন তোমরা মোত্তাকি হতে পারো। (সূরা আল বাকারাহ ২: আয়াত ১৮৩) নির্দিষ্ট কয়েকদিনের জন্য (রোজা)। তবে তোমাদের মধ্যে কেউ অসুস্থ হলে কিংবা সফরে থাকলে সে অন্য সময়ে রোজার সংখ্যা পূরণ করে নেবে। আর রোজা যাদের জন্য […]আরও পড়ুন
মহান আল্লাহর বাণী মোবারক কসম সুস্পষ্ট কিতাবের। আমি তো এটি নাজিল করেছি এক বরকতময় রাতে। নিশ্চয় আমি সতর্ককারী। এ রাতে (শবে বরাত) স্থিরকৃত হয় প্রত্যেক হিকমতপূর্ণ বিষয় আদেশক্রমে আমার তরফ থেকে। আমিই তো রাসুল প্রেরণ করে থাকি- আপনার রবের তরফ থেকে রহমতস্বরূপ। নিশ্চয় তিনি সবকিছু শোনেন, সবকিছু জানেন।(সূরা দুখান ৪৪: আয়াত ২-৬ পর্যন্ত) হে ইমানদারগণ! […]আরও পড়ুন
মহান আল্লাহর বাণী মোবারক তিনি পবিত্র মহিমাময়, যিনি স্বীয় বান্দাকে রাতের বেলায় ভ্রমণ করিয়েছিলেন মসজিদে হারাম থেকে মসজিদে আকসা পর্যন্ত, যার চতুস্পার্শ্বকে আমি বরকতময় করেছি যাতে আমি তাকে দেখাই আমার নিদর্শন। নিশ্চয় তিনি সবকিছু শোনেন, সবকিছু দেখেন। (সূরা বনী ইসরাইল ১৭: আয়াত ১) আমি প্রত্যেক রাসুলকেই তাঁর স্বজাতির ভাষাভাষী করে পাঠিয়েছি, যেন তিনি স্পষ্টভাবে তাদের […]আরও পড়ুন