অধ্যাপক ড. আবদুল মান্নান মিয়াপর্ব-১৩চট্টগ্রাম থেকে জনৈক ব্যক্তির দেওয়ানবাগে আকস্মিক আগমনঅলী-আল্লাহ্গণ হলেন আল্লাহর বন্ধু। তাঁরা আল্লাহর ইচ্ছাতেই সব কাজ করে থাকেন। আল্লাহ্ চাইলে তারা নিজ জন্মস্থানে থেকেই মানুষকে সত্যের পথ দেখান। আবার আল্লাহর ইচ্ছাতেই তাঁদেরকে স্বদেশভূমি ছেড়ে অন্যত্র হিজরত করতে হয়। নবুয়তের যুগেও এ ঘটানাই ঘটেছে। আমাদের প্রিয় নবি, বিশ্ব মানবতার মুক্তির অগ্রদূত, ইমামুল মুরসালিন […]আরও পড়ুন
প্রবন্ধ
ড. সাইফুল ইসলামবিশ্ববিখ্যাত আরবি অভিধানে ‘রূহ’ শব্দটির অর্থ করা হয়েছে- রূহু, পরমাত্মা, আল্লাহর সত্তা। আত্মা হলো জীবন্ত মানুষের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। স্থূল দেহের ইন্দ্রিয়সমূহের বাইরে থেকেও মহান স্রষ্টা আল্লাহর রহস্যময় সৃষ্টি এ আত্মা মানবদেহকে সচল ও কর্মক্ষম রাখে। দেহ থেকে আত্মা বিচ্ছিন্ন হওয়া মাত্র আমরা মৃত বলে গণ্য হই। মহান সংস্কারক মোহাম্মদী ইসলামের পুনর্জীবনদানকারী সূফী […]আরও পড়ুন
অলী-আলাহ্গণ আল্লাহর ইচ্ছাতেই পরিচালিত হয়ে থাকেন। তাঁরা সর্ববস্থায় আল্লাহর প্রতি পূর্ণ আত্মসমর্পিত থাকেন বিধায় তাঁদের যখন যা প্রয়োজন, তা সবকিছুই মহান আল্লাহ্ ব্যবস্থা করে দেন। ১৯৮৫ সালে আল্লাহর মহান বন্ধু সূফী সম্রাট হযরত সৈয়দ মাহ্বুব-এ-খোদা দেওয়ানবাগী (মা. আ.) হুজুর কেবলাজান নারায়ণগঞ্জ জেলার বন্দর থানাধীন দেওয়ানবাগে মাত্র ১০ কাঠা জমি ক্রয় করে দরবার শরীফ প্রতিষ্ঠা করেন। […]আরও পড়ুন
ড. সৈয়দ মেহেদী হাসানমহাগ্রন্থ আল কুরআনের সঠিক ব্যাখ্যা প্রদানকারী তাফসীর প্রণেতা, মহান সংস্কারক, বিশ্ব মানবতার মুক্তির কাণ্ডারী, শ্রেষ্ঠ দার্শনিক সূফী সম্রাট হযরত সৈয়দ মাহ্বুব-এ-খোদা দেওয়ানবাগী (মা. আ.) হুজুর কেবলাজান প্রণিত পবিত্র কুরআনের আলোকে জীবন বিধান- বিষয় ভিত্তিক তাফসীর- ‘তাফসীরে সূফী সম্রাট দেওয়ানবাগী’, যা কালজয়ী ও অমর কীর্তি হিসেবে মানুষের হৃদয়ে স্থান করে নিয়েছে। এ তাফসীর […]আরও পড়ুন
ইমাম ড. সৈয়দ এ. এফ. এম. মঞ্জুর-এ-খোদা মহান সংস্কারক মোহাম্মদী ইসলামের পুনর্জীবনদানকারী সূফী সম্রাট হযরত সৈয়দ মাহ্বুব-এ-খোদা দেওয়ানবাগী (মা. আ.) হুজুর কেবলাজানকে মহান রাব্বুল আলামিন বেলায়েতের যুগের ‘শ্রেষ্ঠ ইমাম’ হিসেবে প্রেরণ করেছেন। তাঁর সহবতে এসে জাতি, ধর্ম, বর্ণ নির্বিশেষে সকল শ্রেণির মানুষ আত্মশুদ্ধির শিক্ষা লাভ করে নিজেকে আদর্শ চরিত্রবান করতে সক্ষম হচ্ছে। ষড়রিপুর বেড়াজাল থেকে […]আরও পড়ুন
মুহাম্মদ জহিরুল আলম জগতের সবকিছু অপেক্ষা আল্লাহ্কে লাভ করা শ্রেষ্ঠ অর্জন। মু’মিন ব্যক্তির ইবাদতের লক্ষ্যই আল্লাহ্কে দেখা। এজন্য এমনভাবে ইবাদত করতে বলা হয় যেন ইবাদতকারী আল্লাহ্কে দেখছেন। আল্লাহ্কে দেখার প্রসঙ্গটির সাথে দুনিয়ার সম্পৃক্ততা চলে আসে অর্থাৎ তা হায়াতে জিন্দেগিতে। কারণ মৃত্যুর পর হাশরের মাঠে বিশ্বাসী ও অবিশ্বাসী সকলেই আল্লাহ্কে দেখবে, তখন এর জন্য কোনো ইবাদতের […]আরও পড়ুন
অধ্যাপক ড. আবদুল মান্নান মিয়া: মোর্শেদেরদরবারে সূফী সম্রাটের শেষ ওরছ মানুষ অনেক কিছু চিন্তা করে, অনেক কিছু ভাবে, কিন্তু মহান আল্লাহর যা ইচ্ছা, তাই বাস্তবায়িত হয়। আর আল্লাহর বন্ধু অলী আওলিয়াগণ হলেন আল্লাহর প্রিয়জন। তাঁরা আল্লাহর অশেষ দয়া প্রাপ্ত বলে ভবিষ্যতে ঘটতে যাওয়া ঘটনা সম্পর্কে মহান আল্লাহ্ পূর্বেই তাঁদেরকে জানিয়ে দেন। ফলে অলী-আল্লাহ্গণ পূর্ব থেকেই […]আরও পড়ুন
ইমাম ড. সৈয়দ এ. এফ. এম. মঞ্জুর-এ-খোদা: মহান আল্লাহ্ তাঁর সর্বশ্রেষ্ঠ বন্ধু হযরত রাসুল (সা.)-কে সমগ্র সৃষ্টিরাজির রহমত হিসেবে এই পৃথিবীতে প্রেরণ করেছেন। পবিত্র কুরআনে মহান আল্লাহ্ তাঁর শ্রেষ্ঠ হাবিব সম্পর্কে বলেন, ‘‘আমি আপনাকে জগৎসমূহের প্রতি কেবল রহমতস্বরূপই প্রেরণ করেছি।’’ (সূরা আল আম্বিয়া-২১: আয়াত ১০৭) হযরত রাসুল (সা.) মানবজাতির জন্য অনুকরণীয় মহান ব্যক্তিত্ব। মহান আল্লাহ্ […]আরও পড়ুন
ড. সৈয়দ মেহেদী হাসান: জগতে যখনই মানুষ অধর্ম এবং পাপাচারে লিপ্ত হয়ে জগৎ ও জীবনকে দুর্বিসহ করে তোলে তখনই মহান আল্লাহ্ মানবজাতিকে উদ্ধারের জন্য মহামানবদেরকে তথা নবি-রাসুল, অলী-আল্লাহ্, সুফি সাধকদের পাঠিয়ে থাকেন। তাঁদের প্রেম দর্শন এবং ঐশী গ্রন্থ অনুসরণের ফলে মানুষ আত্মিকভাবে উন্বতি সাধন করে আত্মদর্শন তথা নিজেকে জানার (Know Thyself) মাধ্যমে পাপ কাজ থেকে […]আরও পড়ুন
ড. মুহাম্মদ নাছিরউদ্দীন (সোহেল): ‘আধ্যাত্ম প্রেম’ তাসাউফ জগতের এক তাৎপর্যমণ্ডিত শব্দ। আধ্যাত্ম প্রেম বলতে বুঝায় মাশুক (মোর্শেদ) ও আশেকের মাঝে পারস্পরিক নিঃস্বার্থ ভালোবাসা। এই ভালোবাসা পৃথিবীর সকল স্বার্থের ঊর্ধ্বে। মাশুকের প্রতি আশেকের আধ্যাত্ম প্রেম আশেকের হৃদয়কে জ্যোতির্ময় করে তুলে। মাশুক যে কর্ম পছন্দ করেন, আশেক সেই কর্মের মাঝেই নিজেকে উৎসর্গ করে দেন। মাশুককে অনুসরণের মাধ্যমে […]আরও পড়ুন