প্রফেসর ড. আবদুল মান্নান মিয়া মহান আল্লাহ্ রাব্বুল আলামিন এই বিশ্ব জাহান সৃষ্টি করে নদ-নদী, সাগর-মহাসাগর, পাহাড়-পর্বত ও গ্রহ-নক্ষত্ররাজি দ্বারা তা সুশোভিত করেছেন। আমাদের এই পৃথিবীকে বেষ্টন করে আছে সূর্য ও চন্দ্র। সূর্যের আলোতে পৃথিবীর সকল প্রাণী জীবন ধারণ করে এবং বেঁচে থাকে। পক্ষান্তরে চন্দ্রের কিরণ স্নিগ্ধমাখা হয়ে উঠে। আমরা প্রতিদিন সকালে যে সূর্যটি দেখতে […]আরও পড়ুন
প্রবন্ধ
ড. মুহাম্মদ নাছিরউদ্দীন (সোহেল) মানবজীবনে বিদ্যা বা শিক্ষা ২ ধরনের হয়ে থাকে। একটি পুঁথিগত বিদ্যা বা প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা, অন্যটি ক্বালবি বিদ্যা বা তাসাউফের বিদ্যা। এই দুই ধরনের বিদ্যা অর্জনের জন্য শিক্ষক ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠান উভয়ের প্রয়োজন রয়েছে। প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা অর্জনের জন্য শিক্ষার্থীরা যাদের নিকট যায়, তাদেরকে বাংলায় শিক্ষক বা গুরু, ইংরেজিতে `Teacher’ আর আরবিতে মুয়াল্লিম […]আরও পড়ুন
এ. আর. এম. মুহিউদ্দীন খান ফারুকী (পর্ব-৪)ক্বালব প্রসঙ্গে ৫ম আয়াতমহান আল্লাহ্ পবিত্র কুরআনে এরশাদ করেন- ‘‘স্মরণ করো, যখন আমি তোমাদের কাছ থেকে অঙ্গীকার নিয়েছিলাম এবং তূর (পর্বত)-কে তোমাদের উপর তুলে ধরেছিলাম এবং বলেছিলাম দৃঢ়ভাবে ধরো, যা আমি তোমাদের দিয়েছি এবং শোন। তারা বলেছিল: আমরা শুনলাম ও অমান্য করলাম। কুফরির কারণে তাদের ক্বালব বা হৃদয়ে বাছুর-প্রীতি […]আরও পড়ুন
-অধ্যাপক ড. আবদুল মান্নান মিয়া[বিশ্ব জগতের স্রষ্টা ও প্রতিপালক মহান আল্লাহ্ নিরাকার নন। তিনি আকার, তবে মহান আল্লাহ্ মানুষের মতো রক্ত মাংসের দেহধারী নন, তিনি নুরের। এই মহাসত্যটি পবিত্র কুরআন ও হাদীসের অকাট্য দলিল দিয়ে যিনি প্রমাণ করেছেন, তিনি হলেন মহান সংস্কারক, মোহাম্মদী ইসলামের পুনর্জীবনদানকারী, সূফী সম্রাট হযরত সৈয়দ মাহ্বুব-এ-খোদা দেওয়ানবাগী (মা. আ.) হুজুর কেবলাজান। […]আরও পড়ুন
মুহাম্মদ জহিরুল আলম, পিএইচ.ডি গবেষকসৃষ্টির পূর্বে মহান আল্লাহ্ জাত পাকে সমহিমায় অবস্থান করছিলেন। নিজেকে প্রকাশ করার বাসনায় তিনি মহাবিশ্ব সৃষ্টি করেন। দয়াময় আল্লাহ্ সকল গুণের আধার। তাঁর গুণ ও ক্ষমতাই হল তাঁর সিফাত। জগৎ সৃষ্টি করে আল্লাহ্ তায়ালা তাঁর সিফাতগুলো প্রকাশ হওয়ার সুযোগ করে দিয়েছেন। তিনিই আমাদের পরম স্রষ্টা, এ মহাবিশ্ব তাঁর ইচ্ছার ফসল। তিনিই […]আরও পড়ুন
ডা. মোহাম্মদ সেলিম বালীযুগে যুগে মহান আল্লাহ্ মানুষকে শান্তি ও মুক্তির পথ দেখানোর জন্য অগণিত মহামানব পৃথিবীতে প্রেরণ করেছেন। তাঁদের সান্নিধ্যে গিয়ে সাধারণ মানুষ মহান আল্লাহ্ ও হযরত রাসুল (সা.)-এর নৈকট্য লাভ করেছেন। হাদিস শরীফে বর্ণিত হয়েছে- হযরত রাসুল (সা.) ফরমান, “নিশ্চয়ই মহাপরাক্রমশালী সম্ভ্রান্ত আল্লাহ্ তায়ালা প্রত্যেক শতাব্দীর শিরোভাগে এই উম্মতের জন্য এমন এক ব্যক্তিকে […]আরও পড়ুন
ড. পিয়ার মোহাম্মদআমরা যত ধরনের ইবাদত করি তা মূলত দুধরনের। একটি হলো হাক্কুল্লাহ বা আল্লাহর হক এবং অন্যটি হলো হাক্কুল ইবাদ বা বান্দার হক। হক অর্থ অধিকার, দাবি বা পাওনা। সে হিসেবে হাক্কুল্লাহ্ অর্থ আল্লাহর অধিকার, দাবী বা পাওনা। নামাজ, রোজা, হজ, জাকাত এসব হাক্কুল্লাহ বা আল্লাহর হক হিসেবে পরিগণিত হয়। ইবাদ শব্দটি আরবি আবদ […]আরও পড়ুন
ইমাম ড. সৈয়দ এ.এফ.এম. নূর-এ-খোদা আল আজহারীইসলাম শান্তির ধর্ম, ইসলাম মানবতার ধর্ম। সকল সৃষ্টির প্রতি প্রেম ভালোবাসাই ইসলামের শিক্ষা। কিন্তু আজ আমরা সেই ইসলামের আদর্শ শিক্ষা থেকে দূরে সরে পড়েছি। তাই আমাদের মাঝে আজ চরম, দ্বন্দ্ব কলহ ও হানাহানি বিরাজমান। এটা কখনো ইসলামের শিক্ষা হতে পারে না। বর্তমান পরিস্থিতি দেখে মনে হচ্ছে অনেকে ফিরে যাচ্ছে […]আরও পড়ুন
এ. আর. এম. মুহিউদ্দীন খান ফারুকীপর্ব-৩ক্বালব প্রসঙ্গে ৩য় আয়াত :মহান আল্লাহ্ পবিত্র কুরআনে এরশাদ করেন- (আরবি) অর্থাৎ- “এরপরও তোমাদের ক্বালব বা অন্তর কঠিন হয়ে গেল, তা পাথরের মতো অথবা তার চেয়েও কঠিন। আর কতক পাথর তো এমনও আছে যে, তা থেকে নদী-নালা প্রবাহিত হয় এবং কতক এমন আছে যে, তা বিদীর্ণ হয় ও পরে তা […]আরও পড়ুন
মুহাম্মদ জহিরুল আলমমহান সৃষ্টিকর্তার অপরূপ সৃষ্টি মানুষ। তিনি মানুষকেই শ্রেষ্ঠত্ব দান করেছেন। সকল সৃষ্টির মাঝে একমাত্র মানুষেরই সংস্কৃতি রয়েছে। মানুষ ছাড়া আর কোনো প্রাণীর সংস্কৃতি নেই, কারণ সংস্কৃতি একটি মানবীয় ব্যাপার। মানুষের দ্বারাই সভ্যতার সৃষ্টি ও বিকাশ। মানব শিশু জন্মের পর থেকেই চিন্তায়, কথা, কর্মে ও আচরণে; সুন্দর, উৎকর্ষ ও মানবীয় হয়ে উঠে যে পদ্ধতিতে, […]আরও পড়ুন