মুহাম্মদ জহিরুল আলম দয়াময় আল্লাহ্ মানবদেহ সৃষ্টি করে তাতে রূহ ফুকে দিয়েছেন। মানব সৃষ্টির পূর্বে মহান আল্লাহ্ সকল রূহের নিকট হতে দৃঢ় অঙ্গীকার নিয়েছিলেন, আর এ অঙ্গীকার ছিল- আমি কি তোমাদের প্রভু নই? সকল রূহ সেদিন উত্তর দিয়েছিল নিশ্চয়ই আপনি আমার প্রভু। (সূরা আরাফ ৭: আয়াত ১৭২) আত্মা ও দেহের সম্বন্ধ সুদৃঢ় হলে, আত্মা ও […]আরও পড়ুন
ফিচার
অধ্যাপক ড. আবদুল মান্নান মিয়া(পর্ব-৩২) কলকাতা সম্মেলনের বক্তব্যে কুতুবের প্রতিবাদআমাদের এই উপমহাদেশের অসংখ্য অলী-আল্লাহর রওজা শরীফ রয়েছে। কারণ তাঁরা ইসলাম প্রচারের জন্য এখানকার বিভিন্ন এলাকায় খানকাহ প্রতিষ্ঠা করে মানুষকে মোরাকাবা মোশাহেদার মাধ্যমে উত্তম চরিত্রাদর্শ শিক্ষা দিয়েছেন। তাই আজও সেই মহামানব অলী-আল্লাহগণের রওজা শরীফে লক্ষ লক্ষ মানুষ জিয়ারত করতে যায় এবং মানতের অসিলায় বিপদ-আপদ থেকে মুক্তি […]আরও পড়ুন
ড. জাহাঙ্গীর আলম আরবি ‘হাজ্জুন’ শব্দ থেকে হজ শব্দের উৎপত্তি। এর আভিধানিক অর্থ হলো ইচ্ছা করা বা সংকল্পবদ্ধ হওয়া। হজ ইসলামের ৫ম স্তম্ভ। মুসলমানদের জন্য একটি আবশ্যকীয় ইবাদত। শারীরিক ও আর্থিকভাবে সক্ষম প্রত্যেক মুসলমান নর-নারীর জন্য জীবনে কমপক্ষে একবার হজ করা ফরজ। বান্দার সাথে আল্লাহ্র সেতুবন্ধনের উপায় হলো হজ। আল্লাহ্র সন্তুষ্টি লাভের উদ্দেশ্যে পবিত্র কুরআন […]আরও পড়ুন
অধ্যাপক ড. আবদুল মান্নান মিয়া(পর্ব-২৮)পূর্ব প্রকাশিতের পরবিজয়ী বীর সূফী সম্রাট দেওয়ানবাগীএ পৃথিবীতে মহান আল্লাহ্ রাব্বুল আলামিন যত নবি-রাসুল ও আওলিয়ায়ে কেরামকে পথ ভোলা মানুষদের হেদায়েতের জন্য প্রেরণ করেছেন, তাঁরা প্রত্যেকেই ছিলেন সমকালীন যুগের মানুষের চেয়ে অধিক সম্মানিত, উচ্চ মর্যাদাসম্পন্ন, বংশীয় মর্যাদায় শ্রেষ্ঠ, জ্ঞান-বিজ্ঞানে উন্নত, আচার-আচরণ ও সামাজিক কার্যকলাপে অতুলনীয় এবং চেহারা ও ভাষাগত দিক দিয়ে […]আরও পড়ুন
অধ্যাপক ড. আবদুল মান্নান মিয়া(পর্ব-২৭)পূর্ব প্রকাশিতের পরবিশ্বের বহু দেশে বাংলা ভাষায় মোহাম্মদী ইসলামের মিলাদ শরীফ পাঠ‘মিলাদ’ আরবি শব্দ, যার অর্থ হলো জন্মবৃত্তান্ত। ইসলামি পরিভাষায় বিশ্বনবি হযরত রাসুল (সা.)-এর শুভ জন্ম বৃত্তান্ত আলোচনাকেই মিলাদ বলা হয়ে থাকে। মিলাদের গুরুত্ব অপরিসীম। পবিত্র কুরআনে মহান আল্লাহ্ ফরমান- “নিশ্চয় আল্লাহ্ ও তাঁর ফেরেশতারা নবির উপরে দরূদ পাঠ করেন, হে […]আরও পড়ুন
অধ্যাপক ড. আবদুল মান্নান মিয়া(পর্ব-২৬)পূর্ব প্রকাশিতের পরযুগের শ্রেষ্ঠ সংস্কারক সূফী সম্রাটনবুয়তের যুগ সমাপ্ত হওয়ার পর শুরু হয়েছে বেলায়েত বা বন্ধুত্বের যুগ। বিশ্বনবি হযরত রাসুল (সা.)-এর পরে জগতে আর কোনো নবি-রাসুল আসবেন না, কিন্তু মানুষের আবির্ভাব তো ক্রমশই বৃদ্ধি পাচ্ছে। তাহলে মানুষের মুক্তি পাওয়ার উপায় কী? আর সে কারণেই মহান আল্লাহ্ মানুষের কল্যাণ ও মুক্তির জন্য […]আরও পড়ুন
(পর্ব-২৫)পূর্ব প্রকাশিতের পরআল্লাহ্ ও হযরত রাসুল (সা.) প্রদত্ত সূফী সম্রাটের লকবসমূহ:মানুষ আশরাফুল মাখলুকাত। এই মানুষই সৃষ্টির সেরা জাতি। এই মানুষের মধ্যে এমন একটা শ্রেণি রয়েছেন, যারা ফেরেশতার চেয়েও সম্মানিত। আবার একটা শ্রেণি রয়েছে, যাদেরকে আল্লাহ্ পশুর চেয়েও নিকৃষ্ট বলেছেন। এরাই সমাজে অশান্তি সৃষ্টিকারী। কেননা, তাদেরকে আল্লাহ্ হৃদয়ের চোখ দিয়েছেন, তা দিয়ে তারা দেখে না, হৃদয়ের […]আরও পড়ুন
অধ্যাপক ড. আবদুল মান্নান মিয়া(পর্ব-১৯)পূর্ব প্রকাশিতের পর আল্লাহ্ দর্শনের মামলায় সূফী সম্রাটের জয়লাভবিশ্বজাহানের মালিক ও প্রতিপালক মহান আল্লাহ্ রাব্বুল আলামিন এ পৃথিবী সৃষ্টি করে অসংখ্য মাখলুকাতের মধ্যে মানুষকেই সৃষ্টির সেরা বলে ঘোষণা করেছেন। পবিত্র কুরআনে এরশাদ হয়েছে- “ওয়ামা কাররামনা বানী আদাম” অর্থাৎ- আমি আদম সন্তান (মানুষ)-কে সৃষ্টির মধ্যে সম্মানিত করেছি। (সূরা বনী ইসরাঈল ১৭: আয়াত […]আরও পড়ুন
মুহাম্মদ জহিরুল আলমমহান আল্লাহ্ তাঁর প্রিয় বন্ধু হযরত মুহাম্মদ (সা.)-কে মহাসম্মানে বিভূষিত করার জন্য তাঁকে ‘মি‘রাজ’ দান করে একান্ত সান্নিধ্যে নিয়ে গেলেন। মি‘রাজের মাধ্যমেই দয়াল রাসুল (সা.)-এর আত্মিক উৎকর্ষতা পরিপূর্ণভাবে বিকশিত হয়েছিল, যা ইতঃপূর্বে কোনো নবি-রাসুলের পক্ষে সম্ভব হয়নি। মি‘রাজের রজনিতে সমস্ত নবি-রাসুল রাহমাতুল্লিল আলামিন হযরত রাসুল (সা.)-কে সাদর সম্ভাষণ জানানোর জন্য সারিবদ্ধভাবে দন্ডায়মান ছিলেন। […]আরও পড়ুন
ড. মুহাম্মদ নাছিরউদ্দীন (সোহেল)মহান সংস্কারক মোহাম্মদী ইসলামের পুনর্জীবনদানকারী সূফী সম্রাট হযরত সৈয়দ মাহ্বুব-এ-খোদা দেওয়ানবাগী (রহ.) ১৯৮৩ সালের ১৬ ডিসেম্বর রহমতের সময় মহান আল্লাহর পক্ষ থেকে ‘জামানার মোজাদ্দেদ’ তথা সংস্কারকের সুমহান দায়িত্ব লাভ করেন। হাদিস শরীফে বর্ণিত হয়েছে, হযরত রাসুল (সা.) বলেন, “নিশ্চয়ই মহান ও মহিমান্বিত আল্লাহ্ প্রত্যেক শতাব্দীর শিরোভাগে এই উম্মতের জন্য এমন এক ব্যক্তিকে […]আরও পড়ুন
সংস্করণ
