ড. সৈয়দ মেহেদী হাসানমহান সংস্কারক মোহাম্মদী ইসলামের পুনর্জীবনদানকারী সূফী সম্রাট হযরত সৈয়দ মাহ্বুব-এ-খোদা দেওয়ানবাগী (মা. আ.) হুজুর কেব্লাজানের ঐক্য, সম্প্রীতি, ভ্রাতৃত্ব ও শান্তির দর্শন আজ বিশ্বময় প্রচারিত হচ্ছে। তাঁর বিশ্বখ্যাত আধ্যাত্মিক প্রতিষ্ঠান দেওয়ানবাগ শরীফ থেকে এই ঐশী দর্শন বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে পড়েছে। সেখানে জাতি, ধর্ম, বর্ণ নির্বিশেষে হিন্দু, মুসলিম, খ্রিষ্টান, বৌদ্ধ এবং অন্যান্য ধর্মের মানুষও যুক্ত […]আরও পড়ুন
Tags :দেওয়ানবাগী
মহান সংস্কারক, মোহাম্মদী ইসলামের পুনর্জীবনদানকারী সূফী সম্রাট হযরত সৈয়দ মাহবুব-এ-খোদা দেওয়ানবাগী (মা. আ.) হুজুর কেবলাজানমহান রাব্বুল আলামিন সৃষ্টির সূচনা থেকেই সময় গণনার নিয়ম-পদ্ধতি চালু করেছেন। আর আল্লাহ্র সে সময় গণনার পদ্ধতিতে মাসের সংখ্যা বারোটি। এ প্রসঙ্গে আল্লাহ বলেন- ‘‘নিশ্চয় মাসসমূহের সংখ্যা আল্লাহর কাছে বারো মাস, সুুনির্দিষ্ট রয়েছে আল্লাহ্র কিতাবে সেদিন থেকে যেদিন তিনি সৃষ্টি করেছেন […]আরও পড়ুন
ড. সৈয়দ মেহেদী হাসানমহান সংস্কারক, মোহাম্মদী ইসলামের পুনর্জীবনদানকারী, যুগের ইমাম সূফী সম্রাট হযরত সৈয়দ মাহবুব-এ-খোদা দেওয়ানবাগী (মা. আ.) হুজুর কেবলাজানের গৌরবময় জীবন দর্শন এবং বিভিন্ন ধর্মীয় ও সামাজিক সংস্কার সম্পর্কে দেশে-বিদেশে বিভিন্ন মনীষীগণ ভূয়সী প্রশংসা করেছেন। তাঁর লিখিত কালজয়ী তাফসীর শরীফ ‘তাফসীরে সূফী সম্রাট দেওয়ানবাগী’ ও বিভিন্ন অমূল্য গ্রন্থসমূহে বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি, বিচারপতি, বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস চ্যান্সেলর […]আরও পড়ুন
মুহাম্মদ জহিরুল আলমদয়াল রাসুল হযরত মুহাম্মদ (সা.) সুদীর্ঘ ১৫ বছর হেরাগুহায় ধ্যান সাধনার মাধ্যমে আল্লাহর কাছ থেকে যে ধর্ম লাভ করেছেন, তাই মোহাম্মদী ইসলাম। হযরত রাসুল (সা.) আপন ক্বালব বা অন্তরে সত্যের এ বাণী লাভ করেছিলেন, তাই মোহাম্মদী ইসলামের মূল শিক্ষা হলো- মোরাকাবার মাধ্যমে আত্মশুদ্ধি লাভ করে আল্লাহর সাথে যোগাযোগ স্থাপন করা। সকল নবি-রাসুল এলমে […]আরও পড়ুন
অধ্যাপক ড. আবদুল মান্নান মিয়া[বিশ্ব জগতের স্রষ্টা ও প্রতিপালক মহান আল্লাহ নিরাকার নন। তিনি আকার, তবে মহান আল্লাহ মানুষের মতো রক্ত মাংসের দেহধারী নন, তিনি নুরের। এই মহাসত্যটি পবিত্র কুরআন ও হাদিসের অকাট্য দলিল দিয়ে যিনি প্রমাণ করেছেন, তিনি হলেন মহান সংস্কারক, মোহাম্মদী ইসলামের পুনর্জীবনদানকারী সূফী সম্রাট হযরত সৈয়দ মাহবুব-এ-খোদা দেওয়ানবাগী (মা. আ.) হুজুর কেবলাজান। […]আরও পড়ুন
আশেকে রাসুল এস এ সুলতানযুগে যুগে পথহারা মানুষকে আলোর পথ, সিরাতুল মুস্তাকিমে পরিচালিত করার জন্য মহান রাব্বুল আলামিন তাঁর মনোনীত মহামানবদের প্রেরণ করেন। এই মহামানবগণ আল্লাহর নুরের আলোতে আলোকিত তাই তাঁরা অন্ধাকারে নিমজ্জিত মানুষকে, তাঁদের হৃদয়ের আলো তথা নুরে মোহাম্মদীর নুর দ্বারা হেদায়েতের পথে পরিচালিত করেন। এ সমস্ত মহামানব নবুয়তের যুগে নবি-রাসুল ও বেলায়েতের যুগে […]আরও পড়ুন
ইসলামের ৫টি স্তম্ভের মধ্যে হজ অন্যতম। জিলহজ মাসের ৯ তারিখ পবিত্র হজ পালিত হয়ে থাকে। ধনীদের উপরে জীবনে একবার হজ করা ফরজ। পবিত্র জিলহজ মাসের ৯ তারিখ পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের ২০ লক্ষাধিক মুসলমান মক্কার আরাফাত ময়দানে উপস্থিত হয়ে ‘লাব্বায়েক আল্লাহুম্মা লাব্বায়েক’ বলে নিজেদের উপস্থিতির কথা আল্লাহর কাছে জানান দেন। আরাফার ময়দানে নির্দিষ্ট সময়ে উপস্থিত হওয়াকেই […]আরও পড়ুন
ড. সৈয়দ মেহেদী হাসানমহামানবগণ যুগে যুগে ধর্মকে সজীব এবং সতেজ করে তোলার জন্য নবুয়তের যুগে নবি-রাসুল এবং বেলায়েতের যুগে অলী-আল্লাহ্গণ মোর্শেদ তথা শিক্ষকরূপে সমকালিন যুগের মানুষকে হেদায়েতের পথ দেখিয়েছেন। এসকল মহামানব ধর্মকে সজীব ও সতেজ করে তোলেন। এরই ধারাবাহিকতায় তাঁদের মধ্য থেকেই যুগের ইমাম, মোজাদ্দেদ বা সংস্কারক হিসেবে অলী-আল্লাহ্গণ পৃথিবীতে আগমন করে থাকেন। এ প্রসঙ্গে […]আরও পড়ুন
মুহাম্মদ জহিরুল আলমদয়াময় আল্লাহর নৈকট্য ও সন্তুষ্টি অর্জন করার মাধ্যম কোরবানি। আরবি ‘কুরবুন’ শব্দ থেকে ‘কোরবানি’ শব্দের উৎপত্তি- যার আভিধানিক অর্থ হলো আল্লাহর নৈকট্য লাভ করা। কোরবানির মূল শিক্ষাই হলো নিজের ভিতরের পশু প্রবৃত্তিকে বিসর্জন দেওয়া। পশু প্রবৃত্তিকে বিসর্জন দিয়ে নফসের সাথে যুদ্ধ করে বিজয়ী হতে পারলেই মানুষ হয়ে উঠেন আশরাফুল মাখলুকাত বা আল্লাহর প্রতিনিধি। […]আরও পড়ুন
আশেকে রাসুল এস এ সুলতান সৃষ্টির আদি হতে অদ্যাবধি মানুষকে আল্লাহর নৈকট্য লাভ করতে হলে মহামানবগণের সান্নিধ্যে যেতে হয়। কারণ মহামানবগণের সাথে আল্লাহর যোগাযোগ থাকে, ফলে মহামানবগণ সাধারণ মানুষকে আল্লাহর সাথে যোগাযোগ করিয়ে দিয়ে সঠিক নিয়মে ধর্ম-কর্ম পালন করাতে সক্ষম হন। তাই সৃষ্টির আদি হতে হেদায়েতের ধারা মহামানবগণের মাধ্যমে পরিচালিত হয়। হেদায়েতের এই চিরন্তন ধারা […]আরও পড়ুন