মহান আল্লাহর বাণী মোবারকমরুবাসীরা বলে- আমরা ইমান এনেছি। আপনি বলে দিন: তোমরা ইমান তো আননি, বরং বলো- আমরা বশ্যতা স্বীকার করেছি। আর ইমান তো এখনো তোমাদের ক্বালবে প্রবেশ করেনি। কাজেই যদি তোমরা আল্লাহ্ ও রাসুলের আনুগত্য করো, তবে তিনি তোমাদের কর্মসমূহ থেকে একটুও কম করবেন না। নিশ্চয় আল্লাহ্ পরম ক্ষমাশীল ও অসীম দয়াময়।(সূরা আল হুজুরাত […]আরও পড়ুন
Tags :মহান আল্লাহর বাণী মোবারক
নিশ্চয় তোমাদের প্রতিপালক আল্লাহর, যিনি আসমান ও জমিন ছয় দিনে সৃষ্টি করেছেন, তারপর আরশে সমাসীন হয়েছেন।(সূরা আল আ‘রাফ ৭: আয়াত ৫৪) [হে রাসুল (সা.)] স্মরণ করুন, আপনার প্রতিপালক আদম সন্তানের পৃষ্ঠদেশ হতে তাঁর বংশধরকে বের করেন এবং তাদের নিজেদের সম্বন্ধে স্বীকারোক্তি গ্রহণ করেন, আর বললেন, আমি কি তোমাদের প্রতিপালক নই? তারা বলল, হ্যাঁ, অবশ্যই আমরা […]আরও পড়ুন
মহান আল্লাহর বাণী মোবারক আমি (আল্লাহ্) তাদেরকে শীঘ্রই আমার নিদর্শন (চেহারা মোবারক) দেখাবো ঊর্ধ্বলোকে (আকাশের চাঁদে) এবং তাদের নিজেদের মাঝে (ক্বালবের সপ্তম স্তর নাফসির মোকামে)-ও। ফলে তাদের নিকট সুস্পষ্ট হবে যে, নিশ্চয়ই এটিই (তিনি যে আল্লাহ্) সত্য। আর সর্ব বিষয়ে সাক্ষী হিসেবে আপনার প্রতিপালক যথেষ্ট নয় কি?(সূরা হা মীম আস সাজদাহ ৪১: আয়াত ৫৩) হে […]আরও পড়ুন
নিশ্চয় আল্লাহ্ ও তাঁর ফেরেশতা নবির উপর দরূদ পাঠ করেন, হে মু’মিনগণ! তোমরাও তাঁর উপর দরূদ পড়ো এবং শ্রদ্ধার সাথে সালাম পেশ করো।(সূরা আল আহযাব ৩৩: আয়াত ৫৬) [হে রাসুল (সা.)] নিশ্চয় আমি আপনাকে প্রেরণ করেছি সাক্ষীরূপে, সুসংবাদদাতা ও সতর্ককারীরূপে। [হে মানুষ] যাতে তোমরা আল্লাহ্ ও তাঁর রাসুলের প্রতি ইমান আনো এবং রাসুলকে সাহায্য করো […]আরও পড়ুন
‘‘তাঁর প্রতি শান্তি যেদিন সে জন্মগ্রহণ করে, যেদিন তাঁর মৃত্যু হবে এবং যেদিন সে জীবিত অবস্থায় পুনরুত্থিত হবে।’’ (সূরা মারইয়াম ১৯: আয়াত ১৫) ‘‘আমার প্রতি শান্তি যেদিন আমি জন্মগ্রহণ করেছি, যেদিন আমার মৃত্যু হবে এবং যেদিন জীবিত হয়ে পুনরুত্থিত হবো।’’ (সূরা মারইয়াম ১৯: আয়াত ৩৩) ‘‘জেনে রেখো, নিশ্চয় আল্লাহর অলীদের কোনো ভয় নেই আর তারা […]আরও পড়ুন
নিশ্চয় যে ঘর সর্বপ্রথম মানুষের (ইবাদতের) জন্য স্থাপিত হয়েছিল, তা তো সে ঘর, যা মক্কায় অবস্থিত। যা বরকতময় এবং বিশ্ববাসীর জন্য হিদায়েত, এতে রয়েছে অনেক প্রকাশ্য নির্দশন, মাকামে ইব্রাহীম তার অন্যতম। যে কেউ এ ঘরে প্রবেশ করে সে নিরাপদ হয়ে যায়। মানুষের মধ্যে তার উপর আল্লাহর জন্য এ ঘরের হজ করা ফরজ, যার সেখানে যাওয়ার […]আরও পড়ুন
“হে ইমানদারগণ! তোমাদের উপর রোজা ফরজ করা হলো যেরূপ ফরজ করা হয়েছিল তোমাদের পূর্ববর্তী লোকদের উপর। যেন তোমরা মোত্তাকী হতে পার।রোজা নির্দিষ্ট কয়েকদিনের জন্য। তবে তোমাদের মধ্যে কেউ অসুস্থ হলে কিংবা সফরে থাকলে সে অন্য সময়ে রোজার সংখ্যা পূরণ করে নিবে। আর রোজা যাদের জন্য অতিশয় কষ্টদায়ক, তারা এর পরিবর্তে ফিদয়া দেবে একজন মিসকিনকে খাদ্য […]আরও পড়ুন
মহান আল্লাহর বাণী মোবারকহা-মীম, শপথ সুস্পষ্ট কিতাবের, আমি তো এটি অবতীর্ণ করেছি এক বরকতময় রজনিতে, নিশ্চয় আমি সতর্ককারী। এ রজনিতে (লাইলাতুল বরাত) প্রত্যেক প্রজ্ঞাপূর্ণ বিষয় স্থিরীকৃত হয়, আমার আদেশক্রমে, আমিই তো রাসুল প্রেরণ করে থাকি, [হে রাসুর (সা.)] আপনার প্রতিপালকের তরফ থেকে রহমতস্বরূপ; নিশ্চয় তিনি সর্বশ্রোতা, সর্বজ্ঞানী। (সূরা আদ দুখান-৪৪ : আয়াত ১ থেকে ৬)মানুষের […]আরও পড়ুন