মহিমান্বিত আল্লাহ্র নিকট কিছু চাইতে হলে তোমরা প্রথমে রাসুল (সা.) ও তাঁর আহলে বাইতের প্রতি দরুদ ও সালাম পেশ করো। তারপর যা যাচনা করার তা করো। কারণ পরম দয়ালু আল্লাহ্ দুটি অনুরোধের মধ্যে যেটি রাসুল (সা.) ও তাঁর আহলে বাইতের প্রতি দরূদ ও সালাম সংলগ্নকৃত সেটি রক্ষা করেন এবং অন্য সব যাচনা বাতিল করে দেন।-শেরে […]আরও পড়ুন
Tags :মহামানবগণের বাণী মোবারক
এ পৃথিবী থাকার জন্য নয়, যাত্রা পথের বিশ্রাম স্থল। এখানে দুই ধরনের মানুষ আছে, এক হলো যারা কামনা-বাসনার দাস হয়ে ধ্বংস প্রাপ্ত হয়েছে, আর হলো যারা কামনা-বাসনাকে নিয়ন্ত্রণ করে মুক্তিপ্রাপ্ত হয়েছে। অলী-আল্লাহ্গণের ওফাতের পরে তাদের রেখে যাওয়া স্মৃতিসমূহ দেখলে এবং তাঁদের রওজা শরীফ জিয়ারত করলে, ঐ মহামানবের ফায়েজ লাভ করা যায়, এর মাধ্যমেও অশেষ দয়াময় […]আরও পড়ুন
নিশ্চয়ই ইমান হচ্ছে ক্বালবের ভেতর শুভ্র আলোকোজ্জ্বল অবস্থা প্রকাশ পাওয়া। ক্বালবে যখন ইমান বৃদ্ধি পায়, তখন ক্বালবের উজ্জ্বলতাও বৃদ্ধি পায়। আর ইমান যখন পরিপূর্ণতা লাভ করে, তখন ক্বালবের উজ্জ্বলতাও পরিপূর্ণ হয়ে যায়।-শেরে খোদা হযরত আলী র্কারামাল্লাহু ওয়াজহাহুপ্রকৃত ইমান একটি নুর বিশেষ। এই নুর নবি, রাসুল ও আওলিয়ায়ে কেরামের সিনায় সংরক্ষিত থাকে। নবি ও রাসুলগণের যুগ […]আরও পড়ুন
মহান আল্লাহর বাণী মোবারকহে ইমানদারগণ! তোমাদের উপর রোজা ফরজ করা হলো যেরূপ ফরজ করা হয়েছিল তোমাদের পূর্ববর্তী লোকদের উপর, যেন তোমরা মোত্তাকি হতে পারো। (সূরা আল বাকারাহ ২: আয়াত ১৮৩) নির্দিষ্ট কয়েকদিনের জন্য (রোজা)। তবে তোমাদের মধ্যে কেউ অসুস্থ হলে কিংবা সফরে থাকলে সে অন্য সময়ে রোজার সংখ্যা পূরণ করে নেবে। আর রোজা যাদের জন্য […]আরও পড়ুন
নিশ্চয় আল্লাহ্ ও তাঁর ফেরেশতা নবির উপর দরূদ পাঠ করেন, হে মু’মিনগণ! তোমরাও তাঁর উপর দরূদ পড়ো এবং শ্রদ্ধার সাথে সালাম পেশ করো।(সূরা আল আহযাব ৩৩: আয়াত ৫৬) [হে রাসুল (সা.)] নিশ্চয় আমি আপনাকে প্রেরণ করেছি সাক্ষীরূপে, সুসংবাদদাতা ও সতর্ককারীরূপে। [হে মানুষ] যাতে তোমরা আল্লাহ্ ও তাঁর রাসুলের প্রতি ইমান আনো এবং রাসুলকে সাহায্য করো […]আরও পড়ুন
মহান আল্লাহর বাণী মোবারক যারা আল্লাহর পথে নিহত হয়, তোমরা কখনো তাদের মৃত ধারণা করো না; বরং তারা তাঁদের প্রতিপালকের কাছে জীবিত ও রিজিকপ্রাপ্ত। (সূরা আলে ইমরান ৩: আায়াত ১৬৯) স্মরণ করো সেদিনের কথা, যখন আমি সব মানুষকে তাদের (যুগের) ইমাম-সহ আহ্বান করব, তারপর যাদেরকে ডান হাতে তাদের আমলনামা দেওয়া হবে, তারা নিজেদের আমলনামা পাঠ […]আরও পড়ুন
‘‘মর্যাদা তাদের প্রাপ্য, যাঁরাই (জাহেরি ও বাতেনি বিদ্যায়) বিদ্বান, তাঁরা সুপথে থেকে সুপথ সন্ধানীকে পথের নির্দেশ দিয়ে থাকেন।’’ – শেরে খোদা হযরত আলী র্কারামাল্লাহু ওয়াজহাহু ‘‘যাঁদেরকে দয়াময় আল্লাহ্ সৎপথ প্রদর্শনের জন্য প্রেরণ করেছেন, তাঁরা হলেন মহান আল্লাহর মনোনীত মহামানব, তাঁদেরকে নুবয়তের যুগে বলা হতো নবি ও রাসুল। আর বেলায়েতের যুগে তাঁদেরকে বলা হয় অলী-আল্লাহ্।’’-সূফী সম্রাট […]আরও পড়ুন
মহান আল্লাহ্ এমন কোনো নবি প্রেরণ করেননি, যার কাছ থেকে মুহাম্মদ (সা.)-এর ব্যাপারে ওয়াদা নেননি যে, তাঁর জীবদ্দশায় যদি হযরত মুহাম্মদ (সা.) প্রেরিত হন, তাহলে তাঁর উপর ইমান আনবে এবং তাঁকে সাহায্য করবে। -শেরে খোদা হযরত আলী কাররামাল্লাহু ওয়াজহাহু হযরত রাসুল (সা.)-কে ভালোবাসার নাম ইমান, যে তাঁকে যতটুকু ভালোবাসবে, মূলত সে ততটুকু ইমানদার। -সূফী সম্রাট […]আরও পড়ুন
মহিমান্বিত আল্লাহ্র নিকট কিছু চাইতে হলে তোমরা প্রথমে হযরত রাসুল (সা.) ও তাঁর আহলে বাইতের প্রতি দরুদ ও সালাম পেশ করো, তারপর যা যাচনা করার তা করো, কারণ পরম দয়ালু আল্লাহ্ দুটি অনুরোধের মধ্যে যেটি রাসুল (সা.) ও তাঁর আহলে বাইতের প্রতি দরুদ ও সালাম সংলগ্নকৃত সেটি রক্ষা করেন এবং অন্য সব যাচনা বাতিল করে […]আরও পড়ুন
নিশ্চয় যে ঘর সর্বপ্রথম মানুষের (ইবাদতের) জন্য স্থাপিত হয়েছিল, তা তো সে ঘর, যা মক্কায় অবস্থিত। যা বরকতময় এবং বিশ্ববাসীর জন্য হিদায়েত, এতে রয়েছে অনেক প্রকাশ্য নির্দশন, মাকামে ইব্রাহীম তার অন্যতম। যে কেউ এ ঘরে প্রবেশ করে সে নিরাপদ হয়ে যায়। মানুষের মধ্যে তার উপর আল্লাহর জন্য এ ঘরের হজ করা ফরজ, যার সেখানে যাওয়ার […]আরও পড়ুন