মহান সংস্কারক, মোহাম্মদী ইসলামের পুনর্জীবনদানকারী, সূফী সম্রাট হযরত সৈয়দ মাহ্বুব-এ-খোদা দেওয়ানবাগী (মা. আ.) হুজুর কেবলাজান: মহান স্রষ্টা ও প্রতিপালক আল্লাহ্ তায়ালা সৃষ্টির সূচনার পূর্বে এক ও অদ্বিতীয় সত্তা অবস্থায় বিরাজমান ছিলেন। তখন তাঁর মাঝে স্বীয় পরিচয় প্রকাশের অভিলাষ জাগরিত হওয়ার পর সৃষ্টিজগৎ সৃজন করলেন। হাদিসে কুদসিতে আল্লাহ্ তায়ালা নিজেই এরশাদ করেন- “আমি ছিলাম গুপ্ত ধনাগার, […]আরও পড়ুন
Tags :সূফী সম্রাট দেওয়ানবাগী
মানবজাতির নিকট হযরত রাসুল (সা.)-এর স্বরূপ প্রকাশ ইমাম ড. আরসাম কুদরত এ খোদা: হযরত রাসুল (সা.) মানবজাতির জন্য পূর্ণাঙ্গ জীবন বিধান ‘মোহাম্মদী ইসলাম’ উপহার দিয়ে গেছেন। কিন্তু পরিতাপের বিষয়, তাঁর ওফাতের ৫০ বছর পর কারবালার নির্মম ঘটনা সংঘটিত হয়। কারবালার প্রান্তরে এজিদ বিন মোয়াবিয়া হযরত রাসুল (সা.)-এর প্রাণপ্রিয় দৌহিত্র ইমাম হোসাইন (রা.)-কে সপরিবারে নির্মমভাবে শহিদ […]আরও পড়ুন
অধ্যাপক ড. আবদুল মান্নান মিয়া: মোর্শেদেরদরবারে সূফী সম্রাটের শেষ ওরছ মানুষ অনেক কিছু চিন্তা করে, অনেক কিছু ভাবে, কিন্তু মহান আল্লাহর যা ইচ্ছা, তাই বাস্তবায়িত হয়। আর আল্লাহর বন্ধু অলী আওলিয়াগণ হলেন আল্লাহর প্রিয়জন। তাঁরা আল্লাহর অশেষ দয়া প্রাপ্ত বলে ভবিষ্যতে ঘটতে যাওয়া ঘটনা সম্পর্কে মহান আল্লাহ্ পূর্বেই তাঁদেরকে জানিয়ে দেন। ফলে অলী-আল্লাহ্গণ পূর্ব থেকেই […]আরও পড়ুন
ড. সৈয়দ মেহেদী হাসান: জগতে যখনই মানুষ অধর্ম এবং পাপাচারে লিপ্ত হয়ে জগৎ ও জীবনকে দুর্বিসহ করে তোলে তখনই মহান আল্লাহ্ মানবজাতিকে উদ্ধারের জন্য মহামানবদেরকে তথা নবি-রাসুল, অলী-আল্লাহ্, সুফি সাধকদের পাঠিয়ে থাকেন। তাঁদের প্রেম দর্শন এবং ঐশী গ্রন্থ অনুসরণের ফলে মানুষ আত্মিকভাবে উন্বতি সাধন করে আত্মদর্শন তথা নিজেকে জানার (Know Thyself) মাধ্যমে পাপ কাজ থেকে […]আরও পড়ুন
আশেকে রাসুল এস এ সুলতান: মহান সংস্কারক, মোহাম্মদী ইসলামের পুনর্জীবনদানকারী, যুগের ইমাম, সূফী সম্রাট হযরত সৈয়দ মাহ্বুব-এ-খোদা দেওয়ানবাগী (মা. আ.) হুজুর কেবলাজান জগতের পথভোলা মানুষকে নুরে ইমান লাভ করার মাধ্যমে প্রকৃত মুমিন হওয়ার শিক্ষা দান করেন। একজন মানুষ যখন প্রকৃত মুমিন হতে পারে, তখন তার কোনো চিন্তার কারণ থাকে না। তখন তার অভিভাবক স্বয়ং মহান […]আরও পড়ুন
মুহাম্মদ জহিরুল আলম দয়াময় আল্লাহ্ নিজেকে প্রকাশ করার বাসনা থেকে বিশ্বজগৎ সৃষ্টি করেন। সৃষ্টি প্রক্রিয়ায় মহান আল্লাহ্ তাঁর সমস্ত রূপ ও গুণের ধারকরূপে সর্বপ্রথম ‘নুরে মোহাম্মদী’ সৃষ্টি করেন। আর এই ‘নুরে মোহাম্মদী’ হতে সমস্ত বিশ্বজগৎ সৃজিত হয়েছে। মহিমান্বিত আল্লাহ্ বলেন, “আল্লাহর নিকট থেকে এক নুর ও স্পষ্ট কিতাব তোমাদের নিকট এসেছে।” (সূরা আল মায়িদাহ-৫: আয়াত […]আরও পড়ুন
মহিমান্বিত আল্লাহ্র নিকট কিছু চাইতে হলে তোমরা প্রথমে হযরত রাসুল (সা.) ও তাঁর আহলে বাইতের প্রতি দরুদ ও সালাম পেশ করো, তারপর যা যাচনা করার তা করো, কারণ পরম দয়ালু আল্লাহ্ দুটি অনুরোধের মধ্যে যেটি রাসুল (সা.) ও তাঁর আহলে বাইতের প্রতি দরুদ ও সালাম সংলগ্নকৃত সেটি রক্ষা করেন এবং অন্য সব যাচনা বাতিল করে […]আরও পড়ুন
ইমাম ড. সৈয়দ এ. এফ. এম. ফজল-এ-খোদামহান স্রষ্টা পরম দয়ালু আল্লাহ্ রাব্বুল আলামিন এ বিশ্ব জাহানের সৃষ্টিকর্তা এবং প্রতিপালক। তিনি ১৮ হাজার মাখলুকাত সৃষ্টি করে তাদের প্রতিপালন করছেন। অথচ বর্তমান মুসলিম সমাজে বহুল প্রচলিত একটি ধারণা হলো- বিশ্ব জগতের সৃষ্টিকর্তা আল্লাহ্ রাব্বুল আলামিন নিরাকার! তাঁকে দেখা সম্ভব নয়। কেউ যদি তাঁকে দেখতে পায়, সে ইমানহারা […]আরও পড়ুন
মহান সংস্কারক, মোহাম্মদী ইসলামের পুনর্জীবনদানকারী সূফী সম্রাট হযরত সৈয়দ মাহ্বুব-এ-খোদা দেওয়ানবাগী (মা. আ.) হুজুর কেবলাজান মহান রাব্বুল আলামিন তাঁর সর্বশ্রেষ্ঠ মাহ্বুব, কুল-কায়েনাতের রহমত বিশ্বনবি হযরত মোহাম্মদ (সা.)-কে প্রেরণ করে বিশ্ববাসীর শান্তি ও মুক্তি লাভের জন্য পরিপূর্ণ ধর্ম মোহাম্মদী ইসলাম উপহার দিয়েছেন। মোহাম্মদী ইসলাম পাঁচটি স্তম্ভের উপর সুপ্রতিষ্ঠিত। যথা : ১। আল্লাহ্ ছাড়া কোনো উপাস্য নেই […]আরও পড়ুন
ডা. মোহাম্মদ সেলিম বালীযুগে যুগে মহান আল্লাহ্ মানুষকে শান্তি ও মুক্তির পথ দেখানোর জন্য অগণিত মহামানব পৃথিবীতে প্রেরণ করেছেন। তাঁদের সান্নিধ্যে গিয়ে সাধারণ মানুষ মহান আল্লাহ্ ও হযরত রাসুল (সা.)-এর নৈকট্য লাভ করেছেন। হাদিস শরীফে বর্ণিত হয়েছে- হযরত রাসুল (সা.) ফরমান, “নিশ্চয়ই মহাপরাক্রমশালী সম্ভ্রান্ত আল্লাহ্ তায়ালা প্রত্যেক শতাব্দীর শিরোভাগে এই উম্মতের জন্য এমন এক ব্যক্তিকে […]আরও পড়ুন